অফিসে আমরা লম্বা একটা সময় কাটাই। এসময় কাজের ফাঁকে ক্ষুধা লাগবে। তখন এমন খাবার খুঁজি যা মন ফুরফুরে করে। তবে ভাঁজা পোড়া খাবার খেলে তাতে অসুস্থ হয়ে পড়ার সম্ভাবনা থাকে। তার সাথে ওজন তো বাড়তেই থাকে। তাই এসময় এমন খাবার খেতে হবে যেটা স্বাস্থ্যকর।
পেট ভরে খাবে কিন্তু ক্যালোরি বাড়বে না এমন খাবার সবাই চায়। বিশেষ করে যারা ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাদের জন্য তো উত্তম খাবার।
দই
প্রচন্ড গরমে ঘন ঘন তৃষ্ণা পায়। শুধু পানিতে তৃষ্ণা মেটে না। আবার গরমে পানি শূন্যতা দূর করতেও পানীয় পান করার পরামর্শ দেন পুষ্টিবিদরা। তাই এসময় কনটেনারে করে টক দই নিয়ে যেতে পারেন। কাজের ফাঁকে ফাঁকে দইয়ে চুমুক দিন। টক দই-এর বহু পুষ্টিগুণ রয়েছে। শরীরে শক্তি বাড়াতে যেমন কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ফ্যাট দরকার, তেমনই খেয়াল রাখতে হবে যেন খাবারের মধ্যে ভিটামিন ও মিনারেল সম পরিমাণে থাকে।
ঘোল
অফিসে গেলে সাথে রাখতে পারেন ঘোল। সফট ড্রিঙ্ক পান অস্বাস্থ্যকর। চিনি বাদ দিয়ে, প্রয়োজন মতো সামান্য গুড়, ভাজা মশলা আর পুদিনা পাতা দিয়ে পাতলা করে দইয়ের ঘোল বানিয়ে অফিসের ব্যাগে কোনও একটা ‘কনটেনার’-এ ভরে নিতে পারেন।
পপকর্ন
অন্যান্য খাবারের তুলনায় পপ কর্ণ বা ভুট্টার খই-এর মধ্যে ক্যালোরির পরিমাণ কম। কাজেই খিদের সময়ে এটি খেলেও ওজন বাড়ে না।
মুগডাল চাট
মুগ ডাল সেদ্ধ করে তাতে পেঁয়াজ, কাঁচামরিচ, ধনেপাতা, টমেটো, লেবু মিশিয়ে চাট বানিয়ে খেতে পারেন। এক বাটি চাটে ১০০ ক্যালোরি যায় শরীরে।
শসার চাট
গরমে পানির পাশাপাশি পানিযুক্ত ফলও খাওয়ার পরামর্শ দেন পুষ্টিবিদরা। এই সময় টিফিনে শসা রাখতে ভুলবেন না যেন। শসার উপরে পেঁয়াজ কুচি, বিটনুন, চাটমশলা, মরিচ গুঁড়ো, কাঁচামরিচ কুচি ছড়িয়ে খেলে খেতেও ভাল লাগে, আর শরীরে খুব বেশি ক্যালোরিও যায় না।







































