অনেকের পছন্দের খাবারের তালিকায় রয়েছে কলিজা। এতে পুষ্টিগুণও রয়েছে। পুষ্টিবিদেরা বলছেন, কলিজায় এমন কোনো পুষ্টি উপাদান নেই, যা এটিতে পাওয়া যাবে না। এটি মাংসের থেকেও বেশি পুষ্টিগুণে ভরা। শিশুদের জন্যও বেশ উপকারি কলিজা।
তবে তিনি মনে করেন, যাদের কোলেস্টরেলের সমস্যা রয়েছে, তাদের কম করে কলিজা খেতে হবে। ভিটামিন ডি, ভিটামিন ই, ও ভিটামিন এ- এর অন্যতম উৎস কলিজা। চোখের স্বাস্থ্য ঠিক রাখার জন্য বেশি বেশি কলিজা খাওয়া উচিত। শিশুদের ব্রেইন ডেভলপমেন্টের জন্য এটি খুবই সহায়ক খাবার। এ ছাড়া শরীরের নার্ভ সিস্টেমকেও ডেভেলপ করে কলিজার পুষ্টি।
অনেক সময় গন্ধের কারণে শিশুরা কলিজা খেতে চায় না। এজন্য কলিজাকে কাবাব বানিয়ে কিংবা এর সাথে অন্যকিছু যুক্ত করে দিতে হবে। তাহলে শিশুরা মাংসের মতোই এটি খেতে পারবে।
একইভাবে মগজও অনেক পুষ্টিকর। তবে কোলেস্টরেল রেড সিগন্যাল থাকলে তাদের মগজ কম খাওয়া উচিত। মনে রাখতে হবে, মাংসের সাথে সবজি যুক্ত করা গেলে ক্ষতিকর উপাদান অনেকাংশে কমে যায়। এক্ষেত্রে যারা কোলেস্টরেল সমস্যায় ভুগছেন, তারা মগজের সাথে পেঁয়াজ বা অন্য কিছু যুক্ত করে খেতে পারেন।
মগজে ফাইবার ও আয়রন থাকে। শিশুদের ওজন নিয়ে অনেক মা দুশ্চিন্তায় থাকেন। শিশুর ওজন বাড়ানোর জন্য তাকে বেশি বেশি মগজ খাওয়ানোর পরামর্শ দেন পুষ্টিবিদেরা্