• ঢাকা
  • শুক্রবার, ১০ মে, ২০২৪, ২৭ বৈশাখ ১৪৩১, ১ জ্বিলকদ ১৪৪৫

ডিমের পরিবর্তে কী খাবেন?


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: আগস্ট ১৭, ২০২৩, ০৪:০৫ পিএম
ডিমের  পরিবর্তে কী খাবেন?

ডিমের বাজারেগেলেই আগনের ছ্যাঁকা খেতে হচ্ছে। এমনিতেই সব জিনিসের চড়া দাম। তারমধ্যে এই একটি জিনিসই ছিল তুলনামুলক কমদামে প্রোটিনের ভালো উৎস। কিন্তু অতিরিকত দাম বেড়ে যাওয়ায় কম আয়ের মানষের মাথায় পড়েছে বারি। তাই বলে কী ডিমের প্রোটিন তালিকা থেকে বাদ যাবে?  মোটেও  তা নয়। ডিম খাওয়া যাদের হচ্ছে না, তারা কিছু বিকল্প খাবার খেতে পারেন। ডিমের দাম না কমা পর্যন্ত। চলুন জেনে নিই-

ডিমের পরিবর্তে
উদ্ভিজ্জ উৎসের মধ্যে সয়াবিনে ভালো আমিষ থাকে। সয়া বড়ি, সয়া দুধ, সয়া বিস্কুট—নানা কিছুই খেতে পারেন। টফুও সয়াবিন থেকেই তৈরি হয়, যা বেশ সুস্বাদু। টফু সবজির সঙ্গে খেতে পারেন। তবে অতিমাত্রায় সয়াপণ্য না খাওয়াই ভালো। সারা দিনে বড়রা সর্বোচ্চ ১০০ গ্রাম ও শিশুরা সর্বোচ্চ ৫০ গ্রাম সয়াপণ্য খেতে পারবে।

উদ্ভিজ্জ উৎস
প্রতিদিন কয়েক রকম উদ্ভিজ্জ উৎস থেকে আমিষ গ্রহণ করলে অনেক ধরনের অ্যামিনো অ্যাসিডই পেয়ে যাবেন। যেমন খিচুড়ি বা হালিমের মতো খাবার এই সময়ে খেতে পারেন। কেবল চাল আর ডালের কিংবা কেবল নানা রকম ডালের মিশেলেও পাবেন নানা রকম অ্যামিনো অ্যাসিড। মিশ্র বাদাম খাওয়াও ভালো। প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় চীনাবাদাম যোগ করতে পারেন।

নানা রকম ডাল 
ঢাকার গভর্নমেন্ট কলেজ অব অ্যাপ্লাইড হিউম্যান সায়েন্সের খাদ্য ও পুষ্টিবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক রেহানা বেগম বলছিলেন, এই সময় নানা রকম ডাল ও বীজ প্রতিদিনের খাবার তালিকায় রাখুন। এগুলো আমিষের ভালো উৎস। বিশেষত মসুর ডাল। কাঁঠালের বীজ, শিমের বীজ কিংবা ঘন ডাল খেতে পারেন। ব্রকলি, মটরশুঁটি ও মিষ্টিকুমড়াতেও আমিষ পাওয়া যাবে। উদ্ভিজ্জ উৎসের চেয়ে প্রাণিজ উৎস থেকে পাওয়া আমিষ গুণগত মানে অনেক এগিয়ে।

Link copied!