গরমে রোদের তাপে সারাক্ষণই শরীর ঘামতে থাকে। আর ঘামে শরীরও ক্লান্ত হয়ে পড়ে। কারণ, ঘাম হলে শরীর থেকে প্রয়োজনীয় খনিজ বেরিয়ে যায়। শরীরে সোডিয়াম, পটাশিয়ামের ভারসাম্য বিঘ্নিত হয়। যে কারণে বেশি করে পানি খেতে বলেন বিশেষজ্ঞরা। এ সময় লবণ চিনির পানি খাওয়া খুব জরুরি। শরীর যত বেশি হাইড্রেট থাকবে, ততই ভালো। কারণ শরীর শুষ্ক হয়ে গেলে সেখান থেকে শরীরের ওপরও প্রভাব পড়ে, গা-হাত পা ব্যথা করে।
এ ছাড়া গরমের দিনে বাইরে গেলে অবশ্য সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন। নইলে মুখে ট্যান পড়ে যাবে। এ ছাড়া গরমের দিনে প্রয়োজনে দুবারের বেশি গোসল করুন। সব সময় সাবান মেখে গোসল করলে ভালো। গায়ে ট্যালকম পাউডার মেশালে ঘাম কম হয়। আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো বডি স্ক্রাবিং। নিজের হাতে বানিয়ে বাড়িতে বসেই আপনি স্ক্রাবিং করতে পারেন।
১২টি গোলাপের পাপড়ি আধা কাপ দুধ নিয়ে তাতে সারা রাত ভিজিয়ে রাখুন। পরদিন সকালে তার মধ্যে বেসন, মধু আর হলুদ দিয়ে একসঙ্গে খুব ভালো করে বেটে নিতে হবে। এবার এই প্যাক স্নানের আগে দুই ঘণ্টা লাগিয়ে রাখুন। এরপর তা শুকিয়ে গেলে ভালো করে ধুয়ে নিন। এতে ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বজায় থাকবে আর ত্বকও ভালো থাকবে। সেই সঙ্গে যাবতীয় মরা কোষ উঠে আসবে।
এই কয়েকটি বিষয় মেনে চললেও আপনি শরীরকে ঠান্ডা রাখতে পারেন গরমের তীব্রতায়।