• ঢাকা
  • রবিবার, ০৫ মে, ২০২৪, ২৩ বৈশাখ ১৪৩১, ২৫ শাওয়াল ১৪৪৫

ম্যাচসেরার হয়ে বাবাকে ছাড়ালেন বাস ডি লিড


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: অক্টোবর ১৮, ২০২২, ০৫:১৩ পিএম
ম্যাচসেরার হয়ে বাবাকে ছাড়ালেন বাস ডি লিড

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নামিবিয়াকে পাঁচ উইকেটে হারিয়ে সুপার টুয়েলভ নিশ্চিত করেছে নেদারল্যান্ডস। টানা দুই ম্যাচে নেদারল্যান্ডসের জয়ের নায়ক ছিলেন বাস ডি লিড। দুই ম্যাচেই নিজের করে নিয়েছেন ম্যাচসেরার পুরষ্কার।

টানা দুইদিন ম্যাচসেরা হওয়া বাস ডি লিড ছাড়িয়েছেন নিজের বাবাকে। বাসের বাবা টম ডি লিডও ছিলেন ক্রিকেটার। প্রতিনিধিত্ব করেছেন নেদারল্যান্ডসকে। ১৯৯৬ বিশ্বকাপে ডাচদের হয়ে অভিষেক হয়েছিল টমের।

খেলেছেন ২০০৩ ও ২০০৭ বিশ্বকাপেও। ২০০৩ সালে দক্ষিণ আফ্রিকায় ভারতের বিপক্ষে ৩৫ রানে ৪ উইকেট নিয়ে ম্যাচ সেরা হন বাস ডি লিড। যদিও শেষ পর্যন্ত ম্যাচটি ভারত নিজেদের করে নিয়েছিল।

আইসিসি ইভেন্টে টমের ম্যাচসেরা হওয়ার ১৯ বছর পর নেদারল্যান্ডসের জার্সিতে ম্যাচসেরা হন বাস ডি লিড। সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে ১৯ রানে ৩ উইকেট নিয়ে ম্যাচ সেরা হন বাস। ওই ম্যাচসেরাতেই বাবার পাশে বসেছিলেন এই পেস বোলিং অলরাউন্ডার।

পরের ম্যাচেও ধরে রেখেছেন ধারাবাহিকতা। ব্যাট হাতে ৩০ রানে অপরাজিত থাকার পাশাপাশি বল হাতে নিয়েছিলেন ১৮ রানে দুই উইকেট। তাতেই আরও একবার ম্যাচসেরা হন বাস ডি লিড।

আইসিসি ইভেন্টে বাবা টম ডি লিড একবার ম্যাচসেরা হলেও দুইবার ম্যাচসেরার পুরষ্কার নিজের করে নিয়েছেন বাস ডি লিড। তাও একই আসরে দুইবার ম্যাচসেরা হয়েছেন বাস ডি লিড।

বাবা-ছেলের আইসিসি ইভেন্টে ম্যাচ সেরা হওয়ার ঘটনা এটা প্রথম নয়। এর আগে জিওফ মার্শ ও মিচেল মার্শ, বাবা-ছেলে জুটি এই কীর্তি গড়েন। ১৯৮৭ সালে চেন্নাইয়ে ভারতের বিপক্ষে ১১০ রানের ইনিংস খেলে ম্যাচসেরা হন জিওফ মার্শ। একই আসরে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ১২৬ রানের ইনিংস খেলে ম্যাচসেরা নির্বাচিত হন জিওফ।

তার পুত্র মিচেল মার্শ ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে হয়েছিলেন ম্যাচসেরা। ওই ম্যাচে ৫০ বলে ৭৭ রান করে অস্ট্রেলিয়াকে শিরোপা জেতাতে ভূমিকা রেখেছিলেন মিচেল। তাতেই মার্শরা বাবা-পুত্রের প্রথম জুটি হিসেবে আইসিসি ইভেন্টে ম্যাচসেরা হওয়ার রেকর্ড গড়েন।

Link copied!