• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ০৯ মে, ২০২৪, ২৭ বৈশাখ ১৪৩১, ২৯ শাওয়াল ১৪৪৫

নিয়মিত দই খাওয়ার উপকারিতা


কর্ডেলিয়া বিশ্বাস
প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ১৬, ২০২৩, ১২:১৪ পিএম
নিয়মিত দই খাওয়ার উপকারিতা

রসনা বিলাসী বাঙালির খাদ্যতালিতায় দই থাকে প্রায়ই। তবে এই দই আপনার পাতে রাখতে পারেন নিয়মিতই। কারণ দই শুধু সুস্বাদুই নয়, স্বাস্থ্যকরও।

দইয়ে রয়েছে ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস। যা হাড়কে শক্তিশালী করার খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। ২৩৬ মিলিলিটার দইয়ে ২৭০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম ও ২১৫ মিলিগ্রাম ফসফরাস থাকে।

গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনালের সমস্যায়ও দই খুব উপকারী। দইয়ের মতো গাঁজনযুক্ত খাবার আমাদের অন্ত্রে উপকারী জীবাণুর বৈচিত্র্যকে বাড়িয়ে দেয়। যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় পারে। দই তৈরিতে ব্যবহৃত ল্যাকটিক অ্যাসিড ব্যাকটেরিয়া অন্ত্রের সুস্থতার জন্য বেশ সহায়ক।

অন্যান্য দুগ্ধজাত খাবারের মতো দইও প্রোটিন সমৃদ্ধ। যারা নিরামিষভোজী, তাদের জন্য দই প্রোটিনের একটি নির্ভরযোগ্য উৎস হতে পারে। এক কাপ পরিমাণ দুধ থেকে তৈরি দইয়ে প্রায় 8 গ্রাম প্রোটিন থাকে।

দই দাঁত ও হাড় মজবুত করার পাশাপাশি ত্বক ও চুলের জন্যও খুব উপকারী। স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য বৃদ্ধি ছাড়াও নিয়মিত দই খেলে মেজাজও ভালো থাকে বলে গবেষণা উঠে এসেছে।

কী পরিমাণ খাবেন

যেকোনো খাবারই নির্দিষ্ট পরিমাণ খেতে হয়। দই সাধারণ দিনে দুইবার খাবেন—সকালে নাস্তার সঙ্গে এবং দুপুরে খাওয়ার আগে বা পরে।

সম্ভাব্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

যাদের ল্যাকটোজেনের সমস্যা আছে, তাদের দই খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে। এ ছাড়া যাদের যাদের দুগ্ধজাত প্রোটিনে এলার্জি আছে, তারা উদ্ভিদজাত প্রোটিন গ্রহণ করতে পারেন।

Link copied!