• ঢাকা
  • রবিবার, ২৪ আগস্ট, ২০২৫, ৮ ভাদ্র ১৪৩২, ২৯ সফর ১৪৪৬

হার্ট সুস্থ্য রাখতে হলে যে খাবারগুলো খাওয়া যাবে না


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: আগস্ট ২৩, ২০২৫, ০৯:১২ পিএম
হার্ট সুস্থ্য রাখতে হলে যে খাবারগুলো খাওয়া যাবে না

রক্তে কোলেস্টেরল এবং হৃদরোগের ঝুঁকির মধ্যে সম্পর্ক কোনো অজানা কিছু নয়। খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তনের মাধ্যমে রক্তে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখা হয় এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমানো সম্ভব। তবে, এটি একটি সতর্কতাসহ প্রস্তুতির প্রক্রিয়া। জেনে নিন হার্ট সুস্থ্য রাখতে হলে কোন কোন খাবারগুলো এড়িয়ে চলতে হবে।

অতিরিক্ত ভাজা ও তৈলাক্ত খাবার: অতিরিক্ত ভাজা ও তৈলাক্ত খাবারে বেশি ফ্যাট থাকতে পারে, এবং এটি হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

ফাস্টফুড: ফাস্ট ফুডে বেশি কোলেস্টেরল এবং ক্যালরি থাকতে পারে, যা হৃদরোগে ঝুঁকি বাড়াতে পারে। এটি সীমাবদ্ধ করা উচিত।

কলিজা, মগজ, হাড়ের মজ্জা: কলিজা, মগজ, হাড়ের মজ্জা এবং উচ্চ পরিমাণে কোলেস্টেরল ধারণ করে। হৃদরোগীদের উচিত হবে এই ধরণের খাদ্য বিলম্বিত করা।

চিংড়ি: চিংড়ির মাংসে বেশি পরিমাণে কোলেস্টেরল থাকতে পারে। হৃদরোগীদের এই ধরণের খাদ্য বিলম্বিত করা উচিত।

মাছের মাথা-ডিম: রক্তে লিপিড প্রোফাইল বাড়ানোর জন্য মাছের মাথা এবং ডিম উচ্চমাত্রার কোলেস্টেরল এবং ট্রাইগ্লিসারাইড ধারণ করে।

ডিমের কুসুম: ডিমের কুসুমে উচ্চমাত্রার কোলেস্টেরল থাকতে পারে, তাই এটি উচিতভাবে সেবন করা উচিত।

ঘি-মাখন-ডালডা: ঘি, মাখন এবং ডালডা থাকতে পারে স্যাচুরেটেড ফ্যাট। যা হৃদরোগে ক্ষতিকর হতে পারে। এই সম্ভাবনা থেকে বাচার জন্য অলিভ অয়েল বা সান ফ্লাওয়ার অয়েল ব্যবহার করা উচিত।

নারিকেল: নারিকেলে স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকতে পারে, যা হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। নারিকেল তেলের সেবন হ্রাস করতে হবে।

রেড মিট: রেড মিটে স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকতে পারে এবং এটি হৃদরোগের উৎপাদন বাড়াতে পারে। এটি নিয়মিত রেড মিটের সেবন সীমাবদ্ধ করা উচিত।

কেক, পেস্ট্রি, পুডিং, আইসক্রিম: এই ধরণের খাবারে চিনি ও বেশি থাকতে পারে, যা হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। সুস্থ খাদ্যাভ্যাসে এই খাবারগুলির পরিমাণ সীমাবদ্ধ করা উচিত।

* সুস্থ তেল ব্যবহার করুন-অলিভ অয়েল বা সান ফ্লাওয়ার অয়েল প্রধান তেল হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন, যা হৃদরোগ কমাতে সাহায্য করে।
* ফল এবং সবজি সেবন- প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে ফল এবং সবজি সেবন করা উচিত, যা আপনার শরীরে প্রয়োজনীয় পোষকদ্রব্য পূরণ করতে সাহায্য করতে পারে।
*  ব্যায়াম করুন- নিয়মিত ব্যায়াম করা হৃদরোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করতে পারে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
*  ধূমপান করবেন না- ধূমপান করা হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে, তাই এটি থেকে দূরে থাকতে শিখুন।

Link copied!