ছোলা ভাজা হোক বা কাচা হোক। দুটোরই পুষ্টিগুণ অনেক। ভাজা ছোলা বুদ্ধি আর বিকাশে সাহায্য করে। সেই সঙ্গে প্রোটিনের খুব ভালো উৎস হলো ভাজা ছোলা।
শরীরে নতুন কোষ গঠনে সাহায্য করে এটি। ছোট থেকে বড় সকলেই খেতে পারেন নির্ভয়ে। ভাজা ছোলাও ডায়েটারি ফাইবারের একটি চমৎকার উৎস।
ন্যাশনাল লাইব্রেরি অফ মেডিসিন-এ প্রকাশিত এক গবেষণায় বলা হয়েছে, ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খেলে আপনার পেট দীর্ঘ সময়ের জন্য ভরা থাকে।
ভাজা ছোলা হাড়ের গঠনেও সাহায্য করে। ভাজা ছোলার মধ্যে থাকে ম্যাঙ্গানিজ, ফসফরাস যা হাড় সুস্থ রাখে। জয়েন্টের ব্যথা কমাতেও কিন্তু কার্যকরী।
ছোলা মূলত পুষ্টিকর একটি ডাল। এটি মলিবেডনাম এবং ম্যাঙ্গানিজের চমৎকার উৎস। ছোলাতে প্রচুর পরিমাণে ফলেট এবং খাদ্য আঁশ আছে সেই সঙ্গে আছে আমিষ, ট্রিপট্যোফান, কপার, ফসফরাস এবং আয়রণ।
ছোলাতে অধিক পরিমানে খাদ্য আঁশ রয়েছে যা রক্তে উপস্থিত গ্লুকোজের মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গেছে যে, ছোলা খাওয়ার পর রক্তে শর্করার মাত্রা খুব ধীরে ধীরে বাড়ে। এই জন্য ডায়াবেটিক রোগীদের ছোলা খাওয়া ভালো।