আনুষ্ঠানিকভাবে হামাসের বিরুদ্ধে সরাসরি যুদ্ধের ঘোষণা করেছে ইসরায়েলের নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা। ১৯৭৩ সালের ইয়োম কিপুর যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো দেশটির মন্ত্রিসভায় যুদ্ধের জন্য ভোট অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রোববার (৮ অক্টোবর) দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর কার্যালয় এ তথ্য জানিয়েছে। এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে টাইমস অব ইসরায়েল।
নেতানিয়াহুর কার্যালয় থেকে বলা হয়, গাজা থেকে সন্ত্রাসী হামলার মাধ্যমে ইসরায়েলের ওপর এ যুদ্ধ চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে।
টাইমস অব ইসরায়েলের খবরে বলা হয়, হামাস-ইসরায়েল সংঘাতের পর ৬০০ জনের বেশি ইসরায়েলি নিহত এবং ২ হাজারের বেশি আহত হওয়ার ঘটনায় যুদ্ধের অনুমতি দিয়েছে দেশটির নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা।
ইসরায়েলের সরকারি প্রেস অফিসের বরাত দিয়ে সিএনএন জানিয়েছে, দেশটির মৌলিক আইনের ৪০ ধারা অনুযায়ী যুদ্ধ ঘোষণাটি নেওয়া হয়েছে। ইসরায়েলের কোনো লিখিত সংবিধান নেই, তবে এর ১৩টি মৌলিক আইন একই ধরনের কাজ করে।
নেতানিয়াহু রোববারের ঘোষণার আগে বলেছিলেন, ইসরায়েল ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের আক্রমণের জন্য শক্তিশালী প্রতিশোধ নেবে। ফিলিস্তিনি অঞ্চলে কার্যকলাপের দায়িত্বে থাকা দেশটির শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তা হামলার পরে বলেছিলেন, হামাস নরকের দরজা খুলে দিয়েছে।
এদিকে গাজায় ইসরায়েলের বিমান হামলায় ৩০০ জনের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে সিএনএন।
 
                
              
 
																
 
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                    




































