কুমিল্লা ও নোয়াখালীতে সহিংসতার ঘটনায় আরও ১১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সোমবার (২৫ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে নোয়াখালী জেলা পুলিশ সুপার মো. শহিদুল ইসলাম তার সভাকক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন।
শহিদুল ইসলাম আরও বলেন, কুমিল্লার ঘটনায় নোয়াখালীতে যারা সহিংসতা চালিয়েছে, তাদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না এবং প্রত্যেককে আইনের আওতায় আনা হবে।
রোববার (২৪ অক্টোবর) রাতে অভিযান চালিয়ে নোয়াখালী সদর, বেগমগঞ্জ, কোম্পানীগঞ্জ, চাটখিল ও সোনাইমুড়ি উপজেলার বিভিন্ন স্থান থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) এবং বেগমগঞ্জ থানা-পুলিশ।
গ্রেপ্তাররা হচ্ছেন বেগমগঞ্জের ফয়সাল ইনাম কমল, আলা উদ্দিন, ফজলুর করিম সুজন, মিন্টু, আবদুল বাকি শামীম, সেনবাগের মো. হারুনুর রশিদ, সদর উপজেলার মো. রায়হান, ফয়সাল বারী চৌধুরী, বেলায়েত হোসেন, চাটখিলের পারভেজ হোসেন ও সোনাইমুড়ির আবদুল বারেক।
তাদের মধ্যে ফয়সাল ইনাম কমল কুমিল্লার ঘটনাটি এবং সাম্প্রদায়িক উসকানিমূলক পোস্ট সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেন। সেটি বিভিন্ন ব্যবহারকারীকে শেয়ার করেন।
এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে একটি মামলা করা হয়। এ ছাড়া অপর আসামিদের সহিংসতার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।