• ঢাকা
  • সোমবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১, ১৯ শাওয়াল ১৪৪৫

ফাইনালের আগে মেসির প্রথম সাক্ষাৎকার ভাইরাল


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: ডিসেম্বর ১৮, ২০২২, ১২:৫৩ পিএম
ফাইনালের আগে মেসির প্রথম সাক্ষাৎকার ভাইরাল

মেসি ছাড়া ফুটবলের কথা পরিপূর্ণ হয় না। প্রায় দুই দশক হয়ে গেছে ৩৫ বছর বয়সী এই তারকা ফুটবলকে রাঙিয়ে যাচ্ছেন তার পায়ের জাদুতে।

এর আগে মেসি তার জন্মভূমি আর্জেন্টিনার নেয়েলস ওল্ড বয়েজে ছিলেন। ১৩ বছর বয়সে মেসি ইউরোপ এবং বার্সেলোনায় পাড়ি জমান। সেখানে যাওয়ার মাত্র কয়েক মাস আগে মেসি ‘দিয়ারিও লা ক্যাপিটালে’ তার প্রথম সাক্ষাৎকার দিয়েছেন। আর্জেন্টিনা এবং স্পেনে এই সাক্ষাৎকার নতুন করে ভাইরাল হয়েছে।

লিওনেল মেসি ১০তম বিভাগের একজন খেলোয়াড় ছিলেন এবং দলের আক্রমণাত্মক প্লে-মেকার। তিনি শুধুমাত্র নেয়েলসের একাডেমিতে আর সবার মতো উঠে আসা খেলোয়াড়দের মধ্যে একজন ছিলেন না, তার সামনে উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ ছিল। কারণ, তার উচ্চতা কম থাকা সত্ত্বেও, সে ২/১ জনকে কাটিয়ে গোল করতে পারত। সবচেয়ে দারুণ ব্যাপার ছিল, সে বলের সাথে সময় কাটাতে পছন্দ করত।

সাক্ষাৎকারে মেসিকে তার নায়ক থেকে শুরু করে তার স্বপ্ন পর্যন্ত অনেক প্রশ্ন করা হয়। 

১৩ বছর বয়সী লিওনেল মেসির সাক্ষাৎকার:

প্রিয় নায়ক: দুইজন। আমার বাবা হোর্হে এবং আমার গডফাদার (দত্তক নেওয়া পিতা) ক্লাউডিও।

প্রিয় প্রশিক্ষক: আমার সবাই পছন্দের। কারণ আমি তাদের সবার কাছ থেকে কিছু না কিছু শিখেছি (গ্যাব্রিয়েল, মোরালেস, ডোমিংগুয়েজ, ভেচিও এবং কোরিয়া)।

প্রিয় ফিটনেস কোচ: পাবলো সানচেজ।

প্রিয় খেলোয়াড়: দুইজন। আমার ভাই এবং আমার কাজিন।

প্রিয় দল: নেয়েলস।

প্রিয় শখ: গান শোনা।

পছন্দের সঙ্গীত: কুয়ার্তেতো এবং কাম্বিয়া।

প্রিয় টিভি প্রোগ্রাম: প্রিমিসিয়াস।

প্রিয় পত্রিকা: নিয়েলসের ফ্যান ম্যাগাজিন।

পছন্দের বই: বাইবেল।

প্রিয় চলচ্চিত্র: বেবিজ ডে আউট।

ফুটবলের বাইরে প্রিয় খেলা: হ্যান্ডবল।

পছন্দের মডেল: নিকোল নিউম্যান।

পছন্দের খাবার: চিকেন এবং সস।

প্রিয় বিষয়: স্প্যানিশ।

পছন্দের চাকরি: পিই (শারীরিক শিক্ষা) শিক্ষক।

উদ্দেশ্য: মাধ্যমিক বিদ্যালয় শেষ করা।

লক্ষ্য: প্রথম বিভাগে খেলা।

আনন্দের দিন: যখন আমরা চ্যাম্পিয়ন ছিলাম।

দুঃখের দিন: আমার দাদির মৃত্যু।

আশা: নেয়েলসের হয়ে প্রথম বিভাগ খেলা।

সুখের স্মৃতি: যখন আমার দাদি আমাকে প্রথমবার ফুটবল খেলতে নিয়ে গিয়েছিলেন।

স্বপ্ন: আর্জেন্টিনার হয়ে খেলা।

বলার মতো গল্প: যখন আমরা পেরুতে গিয়েছিলাম এবং চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলাম।

নম্রতা: যা একজন মানুষের কখনো হারানো উচিত না।

আর্জেন্টিনার যুব দল: আমি তাদের হয়ে খেলতে চাই।

এই বছরের জন্য প্রত্যাশা: আবার চ্যাম্পিয়ন হওয়া।

পরিবার: আমার বাবা হোর্হে, আমার মা সেলিয়া এবং আমার ভাই ও বোন রদ্রিগো, নাটালিয়া এবং মেরিসোল।

বন্ধু: আমি ভাগ্যবান, আমি অনেক ভালো বন্ধু পেয়েছি। যদি আমি তাদের নাম বলি তবে আমি কারও কারও নাম বলতে ভুলে যাবো।

 

Link copied!