• ঢাকা
  • সোমবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১, ১৯ শাওয়াল ১৪৪৫

পেঁপের কেজি ১৬০


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: মার্চ ১৪, ২০২৪, ০৫:৫৭ পিএম
পেঁপের কেজি ১৬০
রমজানের আগেও পেপে পিস হিসেবে বিক্রি হয়েছে। ছবি : সংবাদ প্রকাশ

রমজান ঘিরে আগেই বেড়েছে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম। দেশি-বিদেশি ফল থেকে শুরু করে ইফতারের অনুষঙ্গসহ অধিকাংশ পণ্যের দামই এখন সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে। তবে এরমধ্যে থেকে বাদ যায়নি পেঁপেও। বাজারে কেজিপ্রতি পাকা পেঁপে বিক্রি করা হচ্ছে ১৪০-১৬০ টাকায়। যা রমজানের আগেও পিস হিসেবে বিক্রি হয়েছে।

বাজার ঘুরে দেখা যায়, শ্রেণিভেদে পেঁপে ১৪০ টাকা থেকে শুরু করে ১৬০ টাকা কেজিতে বিক্রি করা হচ্ছে। এ ছাড়া যেসব পেঁপের গায়ে কালো দাগ আছে বা মজুত করার অবস্থা নেই সেগুলোও কেজিপ্রতি ১১০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে।

জাহাঙ্গীর নামের এক ব্যবসায়ী সংবাদ প্রকাশকে বলেন, “পেঁপের দাম হঠাৎ করেই বেড়ে গেছে। কেন বাড়ল এ বিষয়ে আমরা কিছু বলতে পারবো না। তবে বড় ব্যবসায়ীরা বলছেন, পেঁপের চাহিদা বাড়ায় সংকট দেখা দিয়েছে। তাই আমরাও কম পাচ্ছি।”

জানা যায়, রমজানের আগেও পেঁপে পিস হিসেবে বিক্রি করা হয়েছে। প্রতি পিস পেঁপে ৬০ থেকে ১০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি করা হয়েছে। তবে রমজানের মধ্যে কেজি হিসেবে পেঁপে বিক্রির নিয়ম না থাকলেও সবাইকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে দেদারসে ব্যবসা পরিচালনা করছেন ব্যবসায়ীরা।

শাহীন নামের এক ব্যবসায়ী সংবাদ প্রকাশকে বলেন, “পেঁপে কেজি হিসেবে বিক্রি করার নিয়ম আছে কিনা আমাদের জানা নেই। বড় আড়ত থেকে কেজি হিসেবে পেঁপে কিনে এনে কেজি হিসেবেই আমরা বিক্রি করছি। যদি ধরতে হয় বড় ব্যবসায়ীদের ধরতে পারেন।”

১৬০ টাকা কেজি হিসেবে পেঁপের কথা শুনে ব্যবসায়ী রায়হানের সাথে বাকবিতণ্ডায় জড়াতে দেখা যায় সিহাব সরকারকে। কিছুক্ষণ তাদের মধ্যে তর্কাতর্কির এক পর্যায়ে পেঁপে না কিনে কমলা কেনেন তিনি।

সিহাব সরকারের সঙ্গে কথা হলে তিনি সংবাদ প্রকাশকে বলেন, “রমজানের আগে পেঁপে পিস হিসেবে বিক্রি করে কুল পায়নি ব্যবসায়ীরা। এখন কেজি হিসেবে বিক্রি করছে। যখন যেটা খুশি সেটার দাম বাড়াবে, কেজি হিসেবে বিক্রি করবে। আর আমরা সাধারণ মানুষ চুপ থেকে থেকে অভ্যস্ত হয়ে গেছি।”

Link copied!