ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাবে চট্টগ্রামে ভারী বর্ষণ ও পাহাড় ধসের শঙ্কা দেখা দিয়েছে। এ বিষয়ে ইতোমধ্যে সতর্কবার্তা জারি করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। একই সঙ্গে পাহাড়ে বসবাসরত ঝুঁকিপূর্ণ বাসিন্দাদের সরিয়ে নিতে কাজ শুরু করেছে জেলা প্রশাসন।
শনিবার (১৩ মে) সকাল থেকে নগরের বিভিন্ন পাহাড়ে মাইকিং এবং বাসিন্দাদের সরিয়ে নেওয়ার কাজ শুরু করা হয়।
চট্টগ্রাম নগরের আকবর শাহ থানাধীন ফয়’স লেকসংলগ্ন ১ নম্বর ঝিল, ২ নম্বর ঝিল, ৩ নম্বর ঝিল, শান্তিনগর এলাকা; খুলশী থানাধীন লালখান বাজারের মতিঝরনা, বাটালি হিল, পোড়াকলোনি পাহাড়, চান্দগাঁও থানাধীন আমিন জুট মিলস পাহাড়, টাংকির পাহাড়, ভেড়া ফকিরের পাহাড়, বার্মা কলোনি পাহাড়ের বাসিন্দাদের নিতে তৎপরতা শুরু করেছেন ম্যাজিস্ট্রেটরা। চট্টগ্রাম মহানগরীর ঝুঁকিপূর্ণ ২৬টি পাহাড়ে অবৈধভাবে বসবাসকারী পরিবারের সংখ্যা ৬ হাজার ৫৫৮। পাহাড়গুলোর মধ্যে সরকারি ১৬টি এবং ব্যক্তিমালিকানাধীন ১০টি পাহাড় রয়েছে।
নেজারত ডেপুটি কালেক্টর (এনডিসি) মো. তৌহিদুল ইসলাম বলেন, সহকারী কমিশনারদের (ভূমি) নেতৃত্বে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে পাহাড়ের ঝুঁকিপূর্ণ বাসিন্দাদের সরিয়ে নিতে তৎপরতা শুরু করেছেন। শুক্রবার (১২ মে) রাত থেকেই মাইকিং করা হচ্ছিল।
আপনার মতামত লিখুন :