• ঢাকা
  • শনিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১, ২০ মুহররম ১৪৪৫

ফিজিওর রিপোর্টে আমি ফিট ছিলাম : তামিম


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৭, ২০২৩, ০৬:৪৬ পিএম
ফিজিওর রিপোর্টে আমি ফিট ছিলাম : তামিম
তামিম ইকবাল খান।

তামিমকে বাদ দেওয়ার কারণ হিসেবে নির্বাচকরা ফিটনেস ইস্যুর কথা বললেও, তামিম জানালেন ফিজিওর রিপোর্টে তেমন কিছুই ছিল না। ফিজিওর রিপোর্টে ফিট না থাকার মতো কোন কথা ছিল না

বুধবার (২৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরেই তামিম নিজের ফেসবুক পেজে জানিয়েছিলেন, বিশ্বকাপ দলে জায়গা না পাওয়া ও গত কয়েকদিন তার সঙ্গে ঘটে যাওয়া সবকিছু জানাতে বাংলাদেশ দল ভারতের উদ্দেশ্যে দেশ ছাড়ার পর একটি ভিডিও বার্তা দেবেন তিনি। অবশেষে বিকেল সোয়া পাঁচটায় সেই ভিডিও বার্তা সামনে আসে।

ভিডিও বার্তায় তামিম বলেন, “আমার কন্ডিশনটা বলা হয়েছিল। প্রথম ম্যাচের পর এমন পেইন হয়েছে। দ্বিতীয় ম্যাচের পর এমন পেইন হয়েছে। আর আজকের দিন হিসাবে হি ইজ অ্যাভাইলেবল ফর সিলেকশন ফর দ্য টুয়েন্টি সিক্সথ (২৬ সেপ্টেম্বর) গেম। বাট মেডিকেল ডিপার্টমেন্ট মনে করে যদি আমি রেস্ট নিই, টুয়েন্টি সিক্সথ আমাদের অনুশীলন ছিল, টুয়েন্টি সেভেনথ আমাদের ট্রাভেলিং ছিল, টুয়েন্টি এইটে আমাদের একটা প্র্যাকটিস গেম। তারপর এক-দুই তারিখে আরেকটি প্র্যাকটিস গেম। আমি যদি এখন রেস্ট নিই, আমি যদি দ্বিতীয় প্র্যাকটিস ম্যাচটা খেলি তাহলে পর্যাপ্ত সময় পাব। রিহ্যাবও হয়ে যাবে ওভারঅল ১০ সপ্তাহের রিহ্যাব হয়ে যাবে। সেক্ষেত্রে প্রথম ম্যাচটা খেলার জন্য খুব ভালো অবস্থায় থাকব।

তামিম আরও বলেন, “আপনারা যদি কিছুদিন আগের কথা চিন্তা করেন, অধিনায়ক ছিলাম, যে ম্যাচের পর অবসর নেই, একটা কথা ছিল, ফিজিও ও কোচ মিলে কথা বলেছিলাম। তিনজন অ্যাগ্রি করেছিলাম যে আমার খেলা উচিত। এরপর আপনারা জানেন যে কেমন ধরনের কথা মিডিয়ায় বলা হয়েছে, ফিট না থাকলে খেলা উচিত না। অবাক লাগছে কারণ ওই রুমে সবাই অ্যাগ্রি করছিলাম। আমি আরেকটি বিতর্ক তৈরি করতে চাইনি। পুরোপুরি সৎ থেকে আমার তরফ থেকে নির্বাচকদের বলেছি, আপনারা মাথায় রেখে সিলেক্ট করিয়েন। এমন হতে পারে, ৯ ম্যাচ খেলি সমস্যা ছাড়া। বিশ্বকাপের ফিকশ্চার এমন ছিল, প্রতি ম্যাচের পরই ৩-৪ দিনের গ্যাপ আছে, প্রথম দুটি ম্যাচ ছাড়া।”

Link copied!