• ঢাকা
  • সোমবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৪, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১, ১৯ শাওয়াল ১৪৪৫

বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে জবি প্রেসক্লাবের শ্রদ্ধা


জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
প্রকাশিত: মার্চ ৭, ২০২৪, ০৫:০৮ পিএম
বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে জবি প্রেসক্লাবের শ্রদ্ধা

ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরালে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছে মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তির সাংবাদিকদের সংগঠন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাব (জবি প্রেসক্লাব)।

বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) দুপুরে জবি প্রেসক্লাবের সভাপতি সুবর্ণ আসসাইফ ও সাধারণ সম্পাদক মেহেরাবুল ইসলাম সৌদিপের নেতৃত্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত ভবনের সামনে অবস্থিত বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে ফুল দিয়ে বিনম্র শ্রদ্ধা জানানো হয়।

শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদনের সময় জবি প্রেসক্লাবের সহসভাপতি মুজাহিদ বিল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক আহনাফ তাহমিদ ফাইয়াজ, যুগ্মসাধারণ সম্পাদক ও প্রতিদিনের বাংলাদেশ পত্রিকার বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি ইউছুব ওসমান, অর্থ সম্পাদক ও চ্যানেল আই অনলাইনের প্রতিনিধি রিদুয়ান ইসলাম, কার্যনির্বাহী সদস্য ও ঢাকা টাইমসের প্রতিনিধি শেখ শাহরিয়ার হোসেন, প্রেসক্লাবের সদস্য ও রাইজিং বিডির জবি সংবাদদাতা লিমন ইসলাম, ক্যাম্পাস বাংলার বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি জুবায়ের হোসেন জীম, নিউজ ভিশনের প্রতিনিধি জাহিদ হাসান শান্তসহ অন্যান্য সদস্য উপস্থিত ছিলেন।

সংগঠনটির সভাপতি সুবর্ণ আসসাইফ বলেন, বাঙালি জাতির মুক্তির বিবেচনায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ভাষণকে বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ভাষণগুলোর অন্যতম ভাষণ বলা হয়। এই ভাষণকে বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ বলা হয়। এই ভাষণের মাধ্যমেই বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার সংগ্রাম তথা মুক্তির সংগ্রামের ঘোষণা করেন।

শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া শেষে জবি প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মেহেরাবুল ইসলাম সৌদিপ বলেন, ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের প্রাক্কালে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ এবং স্বাধীনতার মন্ত্রে উজ্জীবিত করে। কোনো ধরনের আপোসের পথে না গিয়ে বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে সাড়া দিয়ে দেশের স্বাধীনতা অর্জনে ৩০ লাখ মানুষ জীবন উৎসর্গ করে, যা বিশ্ব ইতিহাসে নজীরবিহীন। এই ভাষণের আরেকটি বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, নেতৃত্বের সর্বোচ্চ দেশাত্ববোধ, সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যে স্থির এবং লক্ষ্য অর্জনে স্পষ্ট দিকনির্দেশনা।

এর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিমের নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। এরপর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি, বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল, বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে একে একে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া হয়। এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো. হুমায়ূন কবীর চৌধুরী, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, ইনস্টিটিউট ও দপ্তর পরিচালক, বিভাগীয় চেয়ারম্যান, বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল প্রভোস্ট, শিক্ষক সমিতির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, প্রক্টর, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
 

শিক্ষা বিভাগের আরো খবর

Link copied!