ওয়ানডে বিশ্বকাপে এরমধ্যে দলগুলো জায়গা চূড়ান্ত করে ফেলেছে। বাকিদের জুন-জুলাইয়ের মধ্যে জিম্বাবুয়েতে বাছাই পর্ব খেলতে হবে। আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপের চূড়ান্ত দুই দল স্থান দখল করবে এই বাছাই পর্বের মাধ্যমে।
আইসিসি নিশ্চিত করেছে যে, বিশ্বকাপ বাছাই পর্বের জন্য ডিআরএস (ডিসিশন রিভিউ সিস্টেম) চালু থাকবে না। তবে রান আউটের ক্ষেত্রে থার্ড আম্পায়ার মনিটরিং করবেন।
ডিআরএস ২০০৯ সালে আইসিসি শুরু করেছিল। বেশিরভাগ সহযোগী দেশগুলো এটিকে খুব ব্যয়বহুল বলে মনে করত। ২০১১ সালে ৫০ ওভারের বিশ্বকাপে এটি প্রথম চালু হয়েছিল।
যদিও ডিআরএসের অনুপস্থিতি ম্যাচের ফলাফলের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে। যেমনটি কোয়ালিফায়ারের শেষ সংস্করণে দেখা গেছে। স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শেষ লিগ পর্বের ম্যাচে দলগুলোকে ভুল সিদ্ধান্ত নিয়ে কঠিন অবস্থানে দেখা গেছে। ম্যাচে স্কটল্যান্ড তাদের লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিল। কিন্তু রিচি বেরিংটন অ্যাশলে নার্সকে বিতর্কিতভাবে এলবিডব্লিউ ঘোষণা করেছিলেন। বৃষ্টিবিঘ্নিত খেলায় স্কটল্যান্ড পাঁচ রানে হেরে যায়।
সদ্য সমাপ্ত কোয়ালিফায়ার প্লে-অফও ডিআরএস ছাড়াই চালিয়ে নেওয়া হয়েছিল। নামিবিয়ার অধিনায়ক জেরার্ড ইরাসমাস সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিষয়টি তুলে ধরেছিলেন। তিনি উল্লেখ করেছেন যে, সহযোগী দলগুলোর সর্বনাশ ডাকতে এটা করা হয়েছিল।
১৮ জুন থেকে ৯ জুলাই পর্যন্ত জিম্বাবুয়ে এই সংস্করণের বিশ্বকাপ বাছাই পর্বের ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। এতে ১০টি দল থাকবে। বিশ্বকাপ বাছাই পর্বের শীর্ষ দুই দল আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপের মূল ইভেন্টে আট দলের সঙ্গে যোগ দেবে।






































