• ঢাকা
  • সোমবার, ০৬ মে, ২০২৪, ২৪ বৈশাখ ১৪৩১, ২৬ শাওয়াল ১৪৪৫

মেট্রোরেলে টিকিট কাউন্টার বাড়ানোর দাবি যাত্রীদের


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০২৪, ১০:০১ পিএম
মেট্রোরেলে টিকিট কাউন্টার বাড়ানোর দাবি যাত্রীদের
ঢাকার মেট্রোরেল। ছবি : সংবাদ প্রকাশ

যানজটের শহর রাজধানী ঢাকায় ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে মেট্রোরেল। যার বাস্তব চিত্র ফুটে উঠেছে মেট্রো স্টেশনগুলোর টিকিট কাউন্টারগুলোতে। গন্তব্যে যেতে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে টিকিট কাটছেন যাত্রীরা।

যাত্রীদের এমন আস্থা ও ভরসার স্থান থেকে নতুন সময়সূচিতে চলছে মেট্রোরেল। এখন মেট্রোরেল উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত ১৫২ বারের স্থলে চলছে ১৭৮ বার। এতে যাত্রীরা খুশি। তবে তাদের দাবি, টিকিট কাউন্টার বাড়ানোর। পাশাপাশি রাত ১০টা পর্যন্ত মেট্রোরেল চলাচল করুক।

রোববার (১৮ ফেব্রুয়ারি) সরেজমিনে ফার্মগেট মেট্রো স্টেশনে দেখা যায়, দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে সারিবদ্ধভাবে টিকিট কাটছেন যাত্রীরা।  যাত্রীর সংখ্যা স্বয়ংক্রিয় টিকিট মেশিনের সামনে বেশি ছিল। ফার্মগেট এলাকায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেশি হওয়ায়, যাত্রীদের মধ্যে শিক্ষার্থীর সংখ্যাও ছিল লক্ষণীয়।

স্বয়ংক্রিয় টিকিট মেশিনে টিকিট কাটবেন বলে লাইনে দাঁড়িয়েছেন তোফায়েল ইসলাম নামের এক যুবক। তার সামনে রয়েছেন আরও ১৫ জন। তোফায়েল বলেন, “আমি যদি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় যেতে চাই তবে টিকিট কাউন্টারের সামনে অপেক্ষা করতে হয় প্রায় আধ ঘণ্টা। এটা খুবই বিরক্তিকর লাগে। আগের চেয়ে ২ মিনিট আগে ট্রেন পাচ্ছি, কিন্তু রাত ১০টা পর্যন্ত ট্রেন চালু করা দরকার।”

রাফসান নামের এক শিক্ষার্থী বলেন, “যাত্রীদের যাতায়াত বাড়ছে। আর টিকিট কাটতে গেলে তো আরেক ভেজালে পড়তে হয়। টিকিট কাউন্টারের সংখ্যা আরও বাড়ানো জরুরি।”

লিটন সরকার নামের এক ব্যক্তি পাওয়া যায় মেট্রো ভ্রমণ শেষে। তিনি তেঁজগাও কলেজে চাকরি করেন। তিনি বলেন, “প্রতিদিনই আমাকে যাতায়াত করতে হয়। আমার এমআরটি পাস রয়েছে, তাই টিকিট কাটার ঝামেলা কম।”

অসীম কুমার ব্যাপারী নামের এক ব্যক্তি বলেন, “টিকিট কাটার হয়রানি ছাড়া অন্য কোনো অসুবিধা নেই। যারা দায়িত্বে আছেন, তাদের কাছে একটাই অনুরোধ এই অসুবিধা যেন দ্রুত সমাধান করা হয়।”

Link copied!