দুগ্ধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান মিল্ক ভিটায় ডিটারজেন্ট, তেল, সোডা ও হাইড্রোজেন পার-অক্সাইড দিয়ে তৈরি ভেজাল দুধ সরবরাহের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
পাবনার ফরিদপুর উপজেলার গোপালনগরে ভেজাল দুধ তৈরি ও সরবরাহের অপরাধে ৭ আগস্ট দুজনকে আটকের পর কারাদণ্ড ও দুই লাখ টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন ফরিদপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ছানাউল মোর্শেদ।
পাবনা জেলা নিরাপদ খাদ্য কর্মকর্তা মোফাজ্জল হোসাইন শনিবার একটি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ভেজাল দুধ তৈরির বিষয়ে যথেষ্ট সজাগ আছি।’
ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা গেছে, ৭ আগস্ট বেলা ১১টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সহকারী কমিশনার (ভূমি) ভেজাল দুধ তৈরির কারখানায় অভিযান পরিচালনা করেন। ভেজাল দুধ তৈরির সময় হাতেনাতে আটক করা হয় তারেক হোসেন ও তার স্ত্রী মুন্নী খাতুনকে। দীর্ঘদিন ধরে তারা ভেজাল দুধ তৈরি করে বাঘাবাড়ী মিল্ক ভিটায় দুধ সরবরাহ করে আসছিলেন।
ভ্রাম্যমাণ আদালতে তারেক হোসেনকে এক বছর ও তার স্ত্রী মুন্নী খাতুনকে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া দুজনকে ১ লাখ করে ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
এ ঘটনার সময় তারেক হোসেন বলেন, ‘আমরা মিল্ক ভিটায় আমাদের তৈরি দুধ সরবরাহ করতাম।’
এ ব্যাপারে পাবনা জেলা নিরাপদ খাদ্য কর্মকর্তা মোফাজ্জল হোসাইন বলেন, ‘আমরা এ বিষয়ে যথেষ্ট সজাগ আছি। এ রকম ভেজাল দুধ তৈরির খোঁজ থাকলে আপনারা তথ্য দেন। আমরা ব্যবস্থা নেব।’ সূত্র: আজকের পত্রিকা
 
                
              
 
																 
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                    






































