• ঢাকা
  • রবিবার, ১৯ মে, ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১,

নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় বিএনপির ১০ নেতা বহিষ্কার


শেরপুর প্রতিনিধি
প্রকাশিত: মে ৭, ২০২৪, ০৪:৩৯ পিএম
নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় বিএনপির ১০ নেতা বহিষ্কার
শেরপুর জেলা বিএনপির কার্যালয়। ছবি : প্রতিনিধি

দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে অনুষ্ঠিতব্য উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় শেরপুর জেলা বিএনপির সদস্যসহ নকলা উপজেলা বিএনপি ও যুবদলের চার নেতাকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এর আগে আগামী ৮ মে প্রথম ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় বিএনপির আরও ছয় নেতাকে বহিষ্কার করা হয়।

মঙ্গলবার (৭ মে) দুপুরে দলীয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। এছাড়াও বিএনপির অফিসিয়াল ফেসবুক পেইজে দুই দফায় দেওয়া চিঠিতেও ১০ নেতাকে বহিষ্কারের বিষয়টি জানানো হয়েছে।

ওই চিঠিতে বলা হয়, দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুনির্দিষ্ট অভিযোগের প্রেক্ষিতে দলীয় গঠনতন্ত্র মোতাবেক বিএনপির প্রাথমিক সদস্য পদসহ সব পর্যায়ের পদ থেকে ওই ১০ নেতাকে বহিষ্কার করা হলো।

এই সিদ্ধান্ত অবিলম্বে কার্যকর হবে বলেও চিঠিতে উল্লেখ করা হয়।

বহিষ্কৃতরা হলেন, জেলা বিএনপির সদস্য মুকসেদুল হক শিবলু, নকলা উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক রেজাউল করিম, দেওয়ান মামুন এবং উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি দেওয়ান কোহিনূর।

এর আগে আগামী ৮ মে প্রথম ধাপে অনুষ্ঠিতব্য উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় ঝিনাইগাতী উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম বাদশাসহ বিএনপির ছয় নেতাকে বহিষ্কার করা হয়। এ নিয়ে জেলায় মোট ১০ বিএনপি নেতাকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

বহিষ্কার হওয়া অন্য নেতারা হলেন, শ্রীবরদী উপজেলার কাকিলাকুড়া ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবিএম সাইফুল মালেক, শ্রীবরদী শহর বিএনপির ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহিম বাদশা, শ্রীবরদী উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক জুবায়দুল ইসলাম রাজন ও শ্রীবরদী উপজেলা গোসাইপুর ইউনিয়ন ছাত্রদল সভাপতি সাদমান সৌমিক মুন ও ঝিনাইগাতী উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দল আহ্বায়ক মেহেদী হাসান মামুন।

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করায় দুই দফায় সারা দেশে মোট ১৪০ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করল বিএনপি।

Link copied!