২০২০ সালটা দুর্দান্তই কেটেছিল পোল্যান্ডের তারকা ফুটবলার রবের্ত লেভানদোভস্কির। বায়ার্ন মিউনিখের হয়ে জিতেছিলেন সবকিছুই। গোলও করেছিলেন অঢেল। কিন্তু করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে ২০২০ ব্যালন ডি’অর অ্যাওয়ার্ডের আয়োজন করেনি ফ্রান্স ফুটবল।
এমনকি পরের বছর দারুণ সময় কেটেছে এই পোলিশ ফরোয়ার্ডের। তবে তাকে টপকে সেবার ব্যালন ডি’অর জেতেন লিওনেল মেসি। এনিয়ে একটা সময় ক্ষোভও প্রকাশ করেন লেভানদোভস্কি। অবশ্য চার বছর আগের সেই ব্যালন ডি’অর পুরস্কার এখনো সাদরে গ্রহণ করতে রাজি আছেন তিনি।
জার্মান ম্যাগাজিন স্পোর্ট বিল্ডকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে লেভানদোভস্কি বলেন, ‘সম্প্রতি আমার এক বন্ধু আমাকে একটি পরিসংখ্যান পাঠায়। আমি নাকি ৮৫ ম্যাচে ১০০ গোল করেছি। সেই বছরটা আমার জন্য অসাধারণ ছিল। আমি আমার সেরা অবস্থায় ছিলাম, আমরা সবকিছু জিতেছিলাম। চার বছর পরেও যদি ২০২০ সালের ব্যালন ডি’অর হাতে পাই, অবশ্যই আমি তাতে ক্ষুব্ধ হব না। বরং এটা হবে আমার জন্য বিশাল সম্মানের এবং আমি তা গ্রহণ করব।’
চলতি মৌসুমের পারফরম্যান্সে ব্যালন ডি’অরের ধারেকাছেও নেই লেভানদোভস্কি। বয়স ও ফর্ম যেভাবে পড়তির দিকে হাঁটছে তাতে আর এই পুরস্কার জয়ের সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।
৩৫ বছর বয়সী এই ফরোয়ার্ড বলেন, ‘অবশ্যই একবারের জন্য হলেও ব্যালন ডি’অর পেলে ভালো লাগত। এই ট্রফি না জিততে পারার কারণে আমি ক্ষুব্ধ বা হতাশ নই। তবে সে বছরেরটা আমার প্রাপ্য ছিল বলে আমি মনে করি।’
এবারের ব্যালন ডি’অর জয়ের দৌড়ে কিলিয়ান এমবাপ্পে ও জুড বেলিংহ্যামকেই এগিয়ে রাখছেন লেভানদোভস্কি। তিনি বলেন, ‘এটা বলা কঠিন কারণ এখনো ইউরো ও চ্যাম্পিয়ন্স লিগের শেষ অংশ বাকি আছে। তবে এই মুহূর্তে কিলিয়ান এমবাপ্পে ও জুড বেলিংহ্যাম আমার কাছে বিশ্বের সবচেয়ে অসাধারণ খেলোয়াড়।’
২০২০ সালটা দুর্দান্তই কেটেছিল পোল্যান্ডের বিশ্ব তারকা রবের্ত লেভানদোভস্কির। বায়ার্ন মিউনিখের হয়ে জিতেছিলেন সবকিছুই। গোলও করেছিলেন অঢেল। কিন্তু করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে ২০২০ ব্যালন ডি’অর অ্যাওয়ার্ডের আয়োজন করেনি ফ্রান্স ফুটবল।
এমনকি পরের বছর দারুণ সময় কেটেছে এই পোলিশ ফরোয়ার্ডের। তবে তাকে টপকে সেবার ব্যালন ডি’অর জেতেন লিওনেল মেসি। এনিয়ে একটা সময় ক্ষোভও প্রকাশ করেন লেভানদোভস্কি। অবশ্য চার বছর আগের সেই ব্যালন ডি’অর পুরস্কার এখনো সাদরে গ্রহণ করতে রাজি আছেন তিনি।
জার্মান ম্যাগাজিন স্পোর্ট বিল্ডকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে লেভানদোভস্কি বলেন, ‘সম্প্রতি আমার এক বন্ধু আমাকে একটি পরিসংখ্যান পাঠায়। আমি নাকি ৮৫ ম্যাচে ১০০ গোল করেছি। সেই বছরটা আমার জন্য অসাধারণ ছিল। আমি আমার সেরা অবস্থায় ছিলাম, আমরা সবকিছু জিতেছিলাম। চার বছর পরেও যদি ২০২০ সালের ব্যালন ডি’অর হাতে পাই, অবশ্যই আমি তাতে ক্ষুব্ধ হব না। বরং এটা হবে আমার জন্য বিশাল সম্মানের এবং আমি তা গ্রহণ করব।’
চলতি মৌসুমের পারফরম্যান্সে ব্যালন ডি’অরের ধারেকাছেও নেই লেভানদোভস্কি। বয়স ও ফর্ম যেভাবে পড়তির দিকে হাঁটছে তাতে আর এই পুরস্কার জয়ের সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।
৩৫ বছর বয়সী এই ফরোয়ার্ড বলেন, ‘অবশ্যই একবারের জন্য হলেও ব্যালন ডি’অর পেলে ভালো লাগত। এই ট্রফি না জিততে পারার কারণে আমি ক্ষুব্ধ বা হতাশ নই। তবে সে বছরেরটা আমার প্রাপ্য ছিল বলে আমি মনে করি।’
এবারের ব্যালন ডি’অর জয়ের দৌড়ে কিলিয়ান এমবাপ্পে ও জুড বেলিংহ্যামকেই এগিয়ে রাখছেন লেভানদোভস্কি। তিনি বলেন, ‘এটা বলা কঠিন কারণ এখনো ইউরো ও চ্যাম্পিয়ন্স লিগের শেষ অংশ বাকি আছে। তবে এই মুহূর্তে কিলিয়ান এমবাপ্পে ও জুড বেলিংহ্যাম আমার কাছে বিশ্বের সবচেয়ে অসাধারণ খেলোয়াড়।’
 
                
              
 
																 
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                    





































