১৭ নভেম্বর, ১৯৬৭ সালের এই দিনে শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনা এবং বিশিষ্ট পরমাণুবিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হোন। সে হিসাবে আজ সোমবার তাঁর বিবাহ বার্ষিকী। আর আজই আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় তাঁর মৃত্যুদণ্ডের রায় ঘোষণা করেছেন। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত বছরের ৫ আগস্ট পদত্যাগ করে ভারতে আশ্রয় নেওয়ার পর থেকে সেখানেই আছেন তিনি।
শেখ হাসিনা ও ওয়াজেদ মিয়ার বিয়ের সময় শেখ মুজিবুর রহমান কারাগারে ছিলেন। ফলে প্রথম সন্তানের বিয়েতে তিনি উপস্থিত থাকতে পারেননি। তাঁর স্ত্রী বেগম ফজিলাতুন্নেছার তত্ত্বাবধানে এবং রংপুরের আওয়ামী লীগ নেতা মতিউর রহমানের ঘটকালিতে তাঁদের বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়।
বিয়ের পরদিন বিকেলে এম এ ওয়াজেদ মিয়া কারাফটকের কাছে একটি কক্ষে শ্বশুরের সঙ্গে দেখা করার সুযোগ পান।
বিশিষ্ট পরমাণুবিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া (১৬ ফেব্রুয়ারি, ১৯৪২—৯ মে,২০০৯) ছিলেন একজন খ্যাতিমান পদার্থ বিজ্ঞানী। তিনি একসময় বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
শেখ হাসিনার জন্ম ১৯৪৭ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর, গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায়। টুঙ্গিপাড়ায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। পরিবার ঢাকায় চলে আসার পর, আজিমপুর বালিকা বিদ্যালয় এবং বেগম বদরুন্নেসা বালিকা কলেজে পড়াশোনা করেন। ইডেন কলেজে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন।






























