রাজধানীর মিরপুর, ইসিবি চত্বর ও ধানমন্ডিসহ বিভিন্ন এলাকায় বিক্ষোভ করেছেন শিক্ষার্থীরা। সোমবার (২৯ জুলাই) দুপুরে শিক্ষার্থীরা সড়কে জড়ো হলে পুলিশ ২৪ জনকে আটক করে। এছাড়া ইসিবি চত্বরে জড়ো হওয়া একদল বিক্ষোভকারীকে লাঠিপেটা করে সরিয়ে দেওয়া হয়।
এর আগে রোববার (২৮ জুলাই) রাতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছয় সমন্বয়ক ডিবি কার্যালয় থেকে কোটা সংস্কার আন্দোলনের সব কর্মসূচি ‘প্রত্যাহারের’ ঘোষণা দেন। তবে এই ঘোষণাকে প্রত্যাখ্যান করে সোমবার সারা দেশে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেন অন্য সমন্বয়করা।
এদিকে সমন্বয়কদের এক পক্ষের এমন ঘোষণার পর সোমবার রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে সতর্ক অবস্থান নেয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। পাশাপাশি র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) হেলিকপ্টারের টহলও দেখা যায়। সেনাবাহিনীর সদস্যদেরও রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে টহল দিতে দেখা গেছে।
বিক্ষোভ কর্মসূচির সময় মিরপুর থেকে ১০ জনকে আটক করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন মিরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুন্সি সাব্বির। ধানমন্ডির স্টার কাবাবের সামনে থেকে ১০ জনকে আটকের কথা জানিয়েছেন নিউমার্কেট জোনের সহকারী কমিশনার মো. রেফাতুল ইসলাম।
দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ইসিবি চত্বরে দায়িত্বরত পুলিশের একজন কর্মকর্তা বলেন, কয়েকজন বিক্ষোভকারী গলি থেকে ইটপাটকেল ছুড়ছিল। পরে পুলিশ তাদের সরিয়ে দিয়েছে ও কয়েকজনকে আটক করা হয়েছে।
এছাড়া পল্টন মোড়ে বিক্ষোভকালে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সহ-সমন্বয়ক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মেজবাহসহ ৪জনকে আটক করে পুলিশ।
 
                
              
 
																                   
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                    




























