প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় স্বচ্ছতা বা প্রশ্নপত্র ফাঁস নিয়ে কথা বলেছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী। তিনি বলেছেন, “দুইটা ফেসে যখন নিয়ম প্রক্রিয়া হয়েছে, তখন কিন্তু কিছু হয়নি। আর এত বড় একটি পাবলিক পরীক্ষায় কিছু ঘটনা হয়ত ঘটে, কিছু ঘটনা হয়ত ঘটেছে। সেটা এখন তদন্ত চলছে, দেখা যাক সেটা আসলে প্রশ্নফাঁস নাকি অন্যকিছু। প্রশ্নপত্র ফাঁস একটা বিষয়, আর নকল আরেকটি বিষয়।”
সোমবার (১৩ মে) বিকেলে গোপালগঞ্জ শেখ ফজলুল হক মনি স্মৃতি মিলনায়তনে একটি অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
রুমানা আলী বলেন, “তদন্তাধীন বিষয়ে আমরা এত বেশি কথা বলতে চাই না। এতটুকু বলতে পারি আমার কাছে যে তথ্য উপাত্তগুলো ছিল সেগুলোর মাধ্যমে আমাদের ডিবির সঙ্গে কথা হয়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে, যে সময়টাতে পরীক্ষার্থীরা প্রশ্ন পেয়েছে, সে সময়টা কিন্তু সকাল। তো বলা যায় এটা প্রশ্নপত্র ফাঁসের মধ্যে পড়ে না। প্রশ্নপত্র ফাঁস হলে তো আগেই হওয়ার কথা। সেরকম কিছু আমরা এখনো দেখিনি। আমরা এখন পর্যন্ত এর কোনো প্রমাণ সেভাবে পাইনি।”
শিশুদের নিয়ে শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী বলেন, “আমরা চাই না বাচ্চারা প্রথমে ভয়ভীতি পাক এবং স্কুল থেকে বিমুখ হয়ে পড়ুক। আমাদের চাওয়া এটাই যে বাচ্চারা আনন্দের সঙ্গে শিখুক এবং স্কুলটাকে সে তার আনন্দের জায়গা হিসেবে নিক।”
                
              
																
                                                    
                                                    
                                                    
                                                    
                                                    
                                                    
                                                    
                                                    
                                                    
                                                    

































