• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫, ৩ পৌষ ১৪৩২, ২৬ জমাদিউস সানি ১৪৪৭

লায়লার সঙ্গে কে এই মেহেদী শুভ?


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৯, ২০২৫, ০৪:৪১ পিএম
লায়লার সঙ্গে কে এই মেহেদী শুভ?
ছবি : সংগৃহীত

গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। যেখানে বধু বেশে দেখা গেছে লায়লাকে, সঙ্গে মেহেদী শুভ। দুজনে হাসিমুখে কথা বলেছেন এবং বিয়ের বিষয়টিও জানিয়েছেন। তবে বিষয়টি ভিন্ন। তারা বিয়ে করেননি। এটি ছিল একটি ব্রাইডাল ফটোশুট। যেখানে মেহেদী বর এবং লায়লা বধুবেশে ফটোশুট করেন।
 
মেহেদী শুভ একজন জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া ব্যক্তিত্ব। তিনি ‘মেহেদী শুভ ভাইয়া’ নামে পরিচিত এবং ব্লু ফেইরি লায়লার সঙ্গে বিভিন্ন ভিডিও কনটেন্ট ও ব্রাইডাল শুট-এ অংশগ্রহণ করেছেন। এটিও সেইরকমই একটি ফটোশুট।

সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশিত একাধিক ভিডিওতে লায়লা এবং মেহেদী দুজনকেই বিয়ের সাজে কথা বলতে শোনা যায়।

তারা বলেন, যা হওয়ার হয়ে গেছে। নতুন করে আর বলার কিছু নেই। এরপর একে অন্যকে খাইয়ে দিতেও দেখা গেছে তাদের। এই ভিডিওগুলোর কারণেই তাদের বিয়ের গুঞ্জন ভাইরাল হয়। আদতে দুজন বিয়ে করেননি।
 
এদিকে, বিগত কয়েক বছর ধরেই আলোচিত-সমালোচিত টিকটক কনটেন্ট নির্মাতা লায়লা আখতার ও প্রিন্স মামুনকে নিয়ে একাধিকবার উত্তপ্ত হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়া। মামুনকে ভালোবেসে সম্পর্ক গড়েন লায়লা। তবে একসঙ্গে আড়াই বছর থাকার পর তাদের সম্পর্ক নিয়ে শুরু হয় চড়াই উৎরাই। কখনো লায়লা অভিযোগ তুলেছেন, তো কখনো মামুন। তাদের সম্পর্ক ভাঙন নিয়ে একাধিক মামলার বিচার প্রক্রিয়া চলছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আলোচিত এ জুটির বিরোধ আদালতের দোরগোড়ায় পৌঁছেছে। ‘ধর্ষণ ও হত্যাচেষ্টার’ অভিযোগে এনে ২০২৩ সালের ৯ জুন প্রিন্স মামুনের বিরুদ্ধে মামলা করেন লায়লা। পরদিন কুমিল্লা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় মামুনকে। এরপর জামিন পান মামুন।

২০২৪ সালে লায়লা প্রিন্স মামুনের বিরুদ্ধে ক্যান্টনমেন্ট থানায় আবারও সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। সম্প্রতি অভিযোগের সত্যতা পেয়েছে মর্মে পুলিশ প্রিন্স মামুনের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিল করেন। প্রতিবেদন আমলে নিয়ে আদালত তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।

ডিজির অভিযোগে থেকে জানা যায়, গত বছরের ৪ জুন প্রিন্স মামুন লায়লার বাড়িধারা ডিওএইচএস’র বাসায় এসে তার বিরুদ্ধে করা মামলা তুলে নিতে হুমকি দেন। তাকে মারধরসহ বিভিন্ন প্রকার হুমকি। প্রাণনাশেরও ভয় দেখায়। পরে লায়লা ক্যান্টনমেন্ট থানায় একটি জিডি করেন। এরপর ভাটারা থানা পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে। তার পক্ষের আইনজীবীরা জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত তার জামিন মঞ্জুর করেন। লায়লা মামুনের আইনি লড়াই এখনো চলছে।

Link copied!