• ঢাকা
  • মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর, ২০২৫, ৫ কার্তিক ১৪৩২, ৩০ রবিউস সানি ১৪৪৭

গণমাধ্যমকর্মী স্বর্ণময়ীর আত্মহত্যার ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার দাবি ২৪৩ বিশিষ্ট নাগরিকের


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: অক্টোবর ২১, ২০২৫, ০৫:২২ পিএম
গণমাধ্যমকর্মী স্বর্ণময়ীর আত্মহত্যার ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার দাবি ২৪৩ বিশিষ্ট নাগরিকের

অনলাইন সংবাদমাধ্যম ঢাকা স্ট্রিমের গ্রাফিক ডিজাইনার স্বর্ণময়ী বিশ্বাসের (২৮) মৃত্যুর ঘটনায় সুষ্ঠু তদন্ত ও দোষীদের বিচারের দাবিতে দেশের বিভিন্ন অঙ্গনের ২৪৩ জন বিশিষ্ট নাগরিক একত্রে বিবৃতি দিয়েছেন। তারা শুধু বিচার নয়, কর্মক্ষেত্রে নারীদের নিরাপত্তা, মর্যাদা ও ন্যায্যতা নিশ্চিত করতে যৌন হয়রানি প্রতিরোধ নীতিমালা কঠোরভাবে বাস্তবায়নের আহ্বান জানিয়েছেন।

মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) এক যৌথ বিবৃতি পাঠান জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. রেজওয়ানা করিম স্নিগ্ধা এবং কবি ও সাংবাদিক গিরীশ গৈরিক। বিবৃতিতে লিখিত সম্মতি দেন কবি, শিক্ষক, সাংবাদিক, আইনজীবী, গবেষক, সংস্কৃতিকর্মীসহ দেশের নানা অঙ্গনের ২৪৩ জন নাগরিক।

বিবৃতিতে বলা হয়, আমরা বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ পড়ে জানতে পেরেছি, অনলাইন নিউজপোর্টাল ঢাকা স্ট্রিম-এর গ্রাফিক ডিজাইনার স্বর্ণময়ী বিশ্বাস আত্মহত্যা করেছেন। সম্ভাবনাময় এক তরুণ সংবাদমাধ্যমকর্মীর অকাল, অনাকাঙ্ক্ষিত ও মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনায় আমরা গভীরভাবে শোকাহত, ব্যথিত ও ক্ষুব্ধ। আমরা এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও দোষীদের আইনের আওতায় এনে বিচার নিশ্চিত করার দাবি জানাচ্ছি।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্যানুসারে, ঢাকা স্ট্রিমের বাংলা কনটেন্ট এডিটর আলতাফ শাহনেওয়াজের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানি, অশোভন আচরণ ও মানসিক নিপীড়নের অভিযোগ এনে প্রতিষ্ঠানটির মানবসম্পদ বিভাগে লিখিত অভিযোগ করেছিলেন স্বর্ণময়ী বিশ্বাসসহ তাঁর ২৬ জন সহকর্মী। তাঁরা আলতাফ শাহনেওয়াজের বিরুদ্ধে আটটি সুনির্দিষ্ট অভিযোগ উত্থাপন করেন, যা স্পষ্টতই গুরুতর অন্যায় ও নারীর প্রতি চরম অবমাননাকর আচরণ। অভিযোগকারীদের মধ্যে নয়জন নারী সাংবাদিকও ছিলেন, যাঁরা প্রত্যেকেই অভিযুক্ত ব্যক্তির আচরণের কারণে হয়রানির শিকার হয়েছেন বলে জানিয়েছেন।

বিবৃতিতে তাঁরা আরও উল্লেখ করেছেন,  প্রতিষ্ঠানের ২৬ জন কর্মীর লিখিত ও প্রমাণসাপেক্ষ অভিযোগের পরও ঢাকা স্ট্রিম-এর প্রধান সম্পাদক ও প্রকাশক গোলাম ইফতেখার মাহমুদ অভিযুক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেননি। নিয়ম অনুযায়ী এ ধরনের ঘটনায় অভিযুক্তকে সাময়িক বরখাস্ত করার কথা থাকলেও প্রতিষ্ঠানটি তা করেনি; বরং তাঁকে দায়িত্বে বহাল রাখা হয়। বিবৃতিদাতারা মনে করেন, এ ঘটনায় সংবাদমাধ্যমটির সম্পাদক-প্রকাশক এবং মানবসম্পদ বিভাগের প্রধান তাঁদের নৈতিক ও প্রশাসনিক দায় এড়াতে পারেন না।

বিবৃতিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, উচ্চ আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী, প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে কর্মক্ষেত্রে যৌন হয়রানি প্রতিরোধ কমিটি গঠন ও অভিযোগ তদন্তের নির্দিষ্ট প্রক্রিয়া অনুসরণের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এ ঘটনায় সেই নির্দেশনা মানা হয়নি, যা আইন ও মানবাধিকারের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। সহকর্মীদের ভাষ্যমতে, বিচার না পেয়ে স্বর্ণময়ী বিশ্বাস মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন, হতাশা ও বিষণ্ণতায় নিমজ্জিত হয়েছিলেন।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এ ঘটনা শুধু একটি প্রতিষ্ঠানের নয়, এটি বাংলাদেশের নারীকর্মীদের কর্মপরিবেশের ভয়াবহ বাস্তবতাকে প্রকাশ করে। কর্মক্ষেত্রে যৌন হয়রানি ও মানসিক নির্যাতনের মতো অপরাধ ঘটেই চলেছে, কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রে তার সঠিক বিচার হচ্ছে না। ফলে অসংখ্য নারী নীরবে মানসিক যন্ত্রণায় ভুগছেন, কেউ কেউ বাধ্য হয়ে চাকরি ছেড়ে দিচ্ছেন, কেউ আবার অপমান ও হতাশা সইতে না পেরে আত্মহননের পথ বেছে নিচ্ছেন।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, আমরা মনে করি, স্বর্ণময়ী বিশ্বাসের মৃত্যু দেশের সাংবাদিক সমাজ, সৃজনশীল মানুষ ও নাগরিক বিবেকের জন্য এক কঠিন প্রশ্ন রেখে গেছে। এ ঘটনায় আমরা গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভ প্রকাশ করছি। স্বর্ণময়ী বিশ্বাসের মৃত্যু যেন আরেকটি ‘সংবাদ’ হয়ে হারিয়ে না যায়। আমরা চাই, তাঁর মৃত্যু হোক পরিবর্তনের সূচনা, ন্যায়বিচারের জাগরণ।

বিবৃতির শেষ দিকে তাঁরা ৩ দফা দাবি উল্লেখ করেছেন। সেসব হলো ১️. যথাযথ তদন্ত সাপেক্ষে অভিযুক্ত যৌননিপীড়ক আলতাফ শাহনেওয়াজসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের অবিলম্বে আইনের মুখোমুখি করতে হবে। ২️. ঢাকা স্ট্রিম কর্তৃপক্ষের ভূমিকা ও অবহেলা তদন্তের আওতায় আনতে হবে। ৩️. কর্মক্ষেত্রে নারীদের নিরাপত্তা, সম্মান ও ন্যায্যতা নিশ্চিত করতে প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে যৌন হয়রানি প্রতিরোধ নীতিমালা কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে।

বিবৃতিতে লিখিত সম্মতি জানিয়েছেন যারা:  

১. কবি নির্মলেন্দু গুণ, ২. বীর মুক্তিযোদ্ধা ও আইনজীবী জেড আই খান পান্না, ৩. ঢাবি অধ্যাপক ড. জোবাইদা নাসরীন, ৪. টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান, ৫. শিক্ষাবিদ ও অর্থনীতিবিদ আব্দুল বায়েস, ৬. ঢাবি অধ্যাপক সামিনা লুৎফা, ৭. ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া, ৮, কবি গুলতেকিন খান, ৯. ঢাবি অধ্যাপক ও গবেষক ড. কামরুল হাসান মামুন, ১০. বীর মুক্তিযোদ্ধা ও কথাসাহিত্যিক ইসহাক খান, ১১. ঢাবি অধ্যাপক ড. কাবেরী গায়েন, ১২. অভিনেতা ও নাট্যপরিচালক কচি খন্দকার, ১৩. কথাশিল্পী রফিকুর রশীদ, ১৪. কথাশিল্পী নাসরীন জাহান, ১৫. গবেষক ড. সরকার আবদুল মান্নান, ১৬. অনুবাদক ও প্রাবন্ধিক আলম খোরশেদ, ১৭. কবি ও কথাসাহিত্যিক ঝর্না রহমান, ১৮. কবি ও অনুবাদক জুয়েল মাজহার, ১৯. কবি দুখু বাঙাল, ২০. গবেষক সাদাত উল্লাহ খান, ২১. গবেষক খসরু পারভেজ, ২২. আইনজীবী ও গণমাধ্যমকর্মী মানজুর আল মতিন, ২৩. কবি মাহমুদ কামাল, ২৪. কলামিস্ট জিয়াউদ্দীন আহমেদ, ২৫. গবেষক সুজাত মনসুর, ২৬. কথাশিল্পী পারভেজ হোসেন, ২৭. বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ ক্বাফী রতন, ২৮. প্রাক্তন অধ্যক্ষ কাজী আবদুর রহমান, ২৯. ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ও লেখক ড. নাদিম মাহমুদ, ৩০. জাবি অধ্যাপক ড. মাসউদ ইমান মান্নু, ৩১. ঢাবি অধ্যাপক ড. রফিক শাহরিয়ার, ৩২. ঢাবি অধ্যাপক ড. মো. আবদুর রহিম, ৩৩. রাবি অধ্যাপক হাবিব জাকারিয়া উল্লাস, ৩৪. জাবি অধ্যাপক মাহমুদুল সুমন, ৩৫. জাবি অধ্যাপক অধ্যাপক ড. কাসফিয়া নাহরিন, ৩৬. জাবি অধ্যাপক অধ্যাপক আইনুন নাহার, ৩৭. জাবি অধ্যাপক মাহমুদা আকন্দ, ৩৮. ঢাবি অধ্যাপক ড. আকসাদুল আলম, ৩৯. ঢাবি অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির, ৪০. ঢাবি সহযোগী অধ্যাপক ড. নীলিমা আখতার, ৪১. কবি ও জাবি অধ্যাপক আবু দায়েন, ৪২. কথাসাহিত্যিক ও অনুবাদক অদিতি ফাল্গুনী, ৪৩. কবি ও কথাসাহিত্যিক আবু জাফর খান, ৪৪. কবি ও অধ্যাপক কামরুল হাসান, ৪৫. অধ্যাপক কাজী ফরিদ, ৪৬. কথাসাহিত্যিক সালমা বাণী, ৪৭. ঢাবি সহযোগী অধ্যাপক ড. আবদুর রাজ্জাক খান, ৪৮. জাবি সহযোগী অধ্যাপক ড. রেজওয়ানা করিম স্নিগ্ধা, ৪৯. জাককানইবি সহযোগী অধ্যাপক ও লেখক উম্মে ফারহানা, ৫০. কবি ও সাংবাদিক মাহমুদ শাওন

৫১. জাপানের সাগা ইউনিভার্সিটির সহযোগী অধ্যাপক ড. লিখন মাহমুদ, ৫২. ইউআইইউ শিক্ষক তানিয়াহ্ মাহমুদা তিন্নি, ৫৩. লেখক হরমুজ আলী, ৫৪. চলচ্চিত্র নির্মাতা দীপংকর দীপন, ৫৫. গবেষক প্রবীর বিকাশ সরকার, ৫৬. কবি সাইফুল্লাহ মাহমুদ দুলাল, ৫৭. আর্কাইভিস্ট নাঈম উল হাসান, ৫৮. আইনজীবী সৈয়দ মাহবুবুল আলম, ৫৯. জাবি সহযোগী অধ্যাপক আহসান ইমাম ৬০. রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক লায়লা ফেরদৌস হিমেল, ৬১.  শিশুসাহিত্যিক হুমায়ূন কবীর ঢালী, ৬২. নয়াগণতান্ত্রিক গণমোর্চার সভাপতি জাফর হোসেন, ৬৩. কথাসাহিত্যিক নাহার মনিকা, ৬৪. কথাসাহিত্যিক কুলদা রায়, ৬৫. কথাসাহিত্যিক ও নাট্যকার ড. মুকিদ চৌধুরী, ৬৬. বীর মুক্তিযোদ্ধা ও প্রকাশক মজিবর রহমান খোকা, ৬৭. কবি রইস মুকুল, ৬৭. কবি মামুন মুস্তাফা, ৬৮. আইনজীবী মীরু খান, ৬৯. চলচ্চিত্র নির্মাতা সজীব তানভীর, ৭০. কবি ও গবেষক আলমগীর শাহরিয়ার, ৭১. লেখক ও চলচ্চিত্র সমালোচক বিধান রিবেরু, ৭২. কবি মিলন সব্যসাচী, ৭৩. গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক জয়নাব বিনতে হোসেন, ৭৪. লেখক ও গবেষক সুস্মিতা পৃথা, ৭৫. চলচ্চিত্র নির্মাতা ইমেল হক, ৭৬.  স্থপতি ফারহানা শারমীন ইমু, ৭৭. কবি বিনয় কর্মকার, ৭৮. গীতিকার ও সুরকার শেখ সাইফুল্লাহ রুমী, ৭৯. কবি আসমা অধরা, ৮০. কবি ও সাংবাদিক গাজী মুনছুর আজিজ, ৮১. লেখক ও উন্নয়নকর্মী নিশাত সুলতানা, ৮২. সাংবাদিক হাসনাত শাহীন, ৮৩. কবি ফকির ইলিয়াস, ৮৪. কবি বকুল আশরাফ, ৮৫. কবি মতিন রায়হান, ৮৬. কবি তুষার গায়েন, ৮৭. কবি রোকেয়া ইসলাম, ৮৮. প্রাবন্ধিক আহমাদ মাযহার, ৮৯. শিল্পী মহিতোষ তালুকদার তাপস, ৯০. কবি ও সাংবাদিক বীরেন মুখার্জী, ৯১. কবি ও শিক্ষক রনজু রাইম, ৯২. কবি ফারহানা রহমান, ৯৩. কবি ও সাংবাদিক চন্দন চৌধুরী, ৯৪. গবেষক নবনীতা চক্রবর্তী, ৯৫. কবি ও সাংবাদিক জাহানারা পারভীন, ৯৬. কবি মনির ইউসুফ, ৯৭. কবি ও প্রাবন্ধিক রাজীব কুমার দাশ, ৯৮. কবি লতিফ জোয়ার্দার, ৯৯. কথাসাহিত্যিক মহিবুল আলম, ১০০. সংবাদিক সাইফুর রহমান তপন

১০১. লেখক ও গবেষক পাভেল পার্থ, ১০২. কবি ও সাংবাদিক নওশাদ জামিল, ১০৩. ইউনিভার্সিটি অব স্কলার্সের সহযোগী অধ্যাপক মামুন আল রাশীদ, ১০৪. কবি অনিকেত শামীম, ১০৫. সাংবাদিক মোস্তফা মতিহার, ১০৬. কবি ও প্রকাশক শরীফা বুলবুল, ১০৭. কবি ও কথাসাহিত্যিক আহসান হাবিব, ১০৮. কথাসাহিত্যিক মনি হায়দার, ১০৯. কবি ও প্রকাশক সৈকত হাবিব, ১১০. কবি কুমার চক্রবর্তী, ১১১. কবি ও চলচ্চিত্র নির্মাতা ড. মাসুদ পথিক. ১১২. কথাসাহিত্যিক স্বকৃত নোমান, ১১৩. নাট্যকার ও কথাসাহিত্যিক রুমা মোদক, ১১৪. জবি সহকারী অধ্যাপক রাহাত মিনহাজ, ১১৫. সাংবাদিক তৈমুর ফারুক তুষার, ১১৬. কথাসাহিত্যিক ও চিত্রনাট্যকার জাহান সুলতানা, ১১৭. লেখক ও সাংবাদিক হাসান শান্তনু, ১১৮. কবি মুজিব ইরম, ১১৯. কবি ও সম্পাদক হাসান মাহমুদ, ১২০. কবি হাসনাইন সাজ্জাদী, ১২১. ইন্ডিপেন্ডেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক নাজনীন শিফা, ১২২. বটতলার প্রধান নির্বাহী মোহাম্মদ আলী হায়দার, ১২৩. কলামিস্ট ও সাংবাদিক হাবীব ইমন, ১২৪. কবি কাজী লাবণ্য, ১২৫. কথাসাহিত্যিক ও সাংবাদিক আবদুল্লাহ আল ইমরান, ১২৬. লেখক ও সাংবাদিক দীপঙ্কর গৌতম, ১২৭. কবি গোলাম মোর্শেদ চন্দন, ১২৮. কবি ফারহান ইশরাক, ১২৯. গবেষক রঞ্জনা বিশ্বাস, ১৩০. কবি নির্ঝর নৈঃশব্দ্য, ১৩১. সাংবাদিক ও শিক্ষক সুদীপ্ত সালাম, ১৩২. কবি ও চলচ্চিত্র নির্মাতা মৃত্তিকা গুণ, ১৩৩. সাংবাদিক তারিক আল বান্না, ১৩৪. প্রকাশক খন্দকার সোহেল, ১৩৫. কবি ইউসুফ রেজা, ১৩৬. কবি জেবুননেছা হেলেন, ১৩৭. কবি ও প্রকাশক আলী আফজাল খান, ১৩৮. কবি কুতুব হিলালী, ১৩৯. কবি ও চিত্রশিল্পী শতাব্দী জাহিদ, ১৪০. কবি ও চারুশিল্পী রিঙকু অনিমিখ, ১৪১. লেখক ও শিক্ষক জাহাঙ্গীর হোসেন, ১৪২.  শিল্প-ইতিহাসবিদ আমিরুল রাজিব, ১৪৪. কবি শারদুল সজল, ১৪৫. কথাসাহিত্যিক শামস সাইদ, ১৪৬. কবি অচিন্ত্য চয়ন, ১৪৭. সাংবাদিক জয়ন্ত সাহা জয়, ১৪৮. বিজ্ঞানবিষয়ক লেখক আবদুল গাফফার রনি, ১৪৯. কবি সিকতা কাজল, ১৫০. কথাসাহিত্যিক স্মৃতি ভদ্র

১৫১. জাবি অধ্যাপক ড. মো. ফরিদ হোসেন, ১৫২.কবি নাসির আহমেদ, ১৫৩. কবি ফারহানা ইলিয়াস তুলি, ১৫৪. কবি রেজাউল কারীম, ১৫৫. কবি শফিক সেলিম, ১৫৬. কবি জিয়াবুল ইবন, ১৫৭. কবি ফিরোজ শাহ ১৫৮. সাংবাদিক লোটাস ইবনে হাবিব, ১৫৯. কবি রিমঝিম আহমেদ, ১৬০. কবি ও প্রকাশক আনোয়ার কামাল, ১৬১. কবি ও অনুবাদক আয়শা ঝর্না, ১৬২. নোবিপ্রবি সহকারী অধ্যাপক সাহানা রহমান, ১৬৩. কবি সন্তোষ রায়, ১৬৪. কথাসাহিত্যিক সালেহ রনক, ১৬৫. রম্যলেখক শফিক হাসান, ১৬৬. সাংবাদিক মারিয়া সালাম, ১৬৭. গবেষক ও শিক্ষক ইসহাক সরকার, ১৬৮. সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের সভাপতি সালমান সিদ্দিকী, ১৬৯. বাংলাদেশ শ্রমিক কর্মচারী ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক মাসুদ রেজা, ১৭০. সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক রাফিকুজ্জামান ফরিদ, ১৭১. বিপ্লবী ছাত্র-যুব আন্দোলনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি তাওফিকা প্রিয়া, ১৭২. বিপ্লবী নারী মুক্তির সংগঠক নুসরাত জাহান, ১৭৩. নৃবিজ্ঞানী ও চলচ্চিত্রকার রাফসান আহমেদ, ১৭৪.  জবি ছাত্রফ্রন্টের সাংগঠনিক সম্পাদক আপেল আহমেদ, ১৭৫. ঢাবি বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রীর সভাপতি নূজিয়া হাসিন রাশা, ১৭৬. ঢাবি বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রীর সাধারণ সম্পাদক সামি আব্দুল্লাহ্, ১৭৭. শ্রমিক আন্দোলনের নেতা সবনম হাফিজ, ১৭৮. শ্রমিক আন্দোলনের নেতা জানে রোমান রোজারিও তালুকদার, ১৭৯. গবেষক ও লেখক মাহতাব উদ্দীন আহমেদ, ১৮০. বিপ্লবী ছাত্রমৈত্রীর সভাপতি দিলীপ রায়, ১৮১. রাজনৈতিককর্মী তাহমিনা ইয়াসমিন নীলা, ১৮২. রাজনৈতিককর্মী পারভেজ মাহমুদ, ১৮৩. চলচ্চিত্রকর্মী শাহীনূর আক্তার শাহীন, ১৮৪. সাংবাদিক আয়েন উদ্দীন, ১৮৫.  বাংলাদেশ যুব ফ্রন্টের আহ্বায়ক রবিউল করিম নান্টু, ১৮৬. অ্যাক্টিভিস্ট মারজিয়া প্রভা, ১৮৭. ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশের শিক্ষক অলিউর সান, ১৮৮. সাহিত্য-সমালোচক লাবণী মণ্ডল, ১৮৯. সাংবাদিক শাহেরীন আরাফাত, ১৯০. কমরেড শামীম ইমাম, ১৯১. কবি আরিফুল ইসলাম, ১৯২. কবি ও নাট্যকার অপু মেহেদী, ১৯৩. কবি শেখর দেব, ১৯৪. কবি ও সম্পাদক খালেদ উদ-দীন, ১৯৫. গল্পকার ও সম্পাদক আলমগীর মাসুদ, ১৯৬. কবি টিপু সুলতান, ১৯৭. কলামিস্ট মর্তুজা হাসান সৈকত, ১৯৮. কথাসাহিত্যিক উপমা তালুকদার, ১৯৯. কবি ও গল্পকার শাহান সাহাবুদ্দিন, ২০০. কবি শিশির রাজন

২০১. বাংলাদেশ নারীমুক্তি কেন্দ্রের সভাপতি সীমা দত্ত, ২০২.  কবি ও সাংবাদিক গিরীশ গৈরিক, ২০৩. কথাসাহিত্যিক রাশেদ রেহমান, ২০৪. কবি খালেদ চৌধুরী, ২০৫. কবি সামতান রহমান, ২০৬. সাংবাদিক ও অ্যাক্টিভিস্ট ফজলে এলাহী, ২০৭. কবি ও কথাসাহিত্যিক স্বরলিপি, ২০৮. কবি সফিয়া জাহির, ২০৯. কবি ও প্রকাশক আরিফ নজরুল, ২১০. গল্পকার নাহার তৃণা, ২১১. কবি ও গবেষক বঙ্গ রাখাল, ২১২. কবি পার্থ প্রতিম দে, ২১৩. কবি ও সাংবাদিক পূর্ণিয়া সামিয়া, ২১৪. কবি শেখ খলিলুর রহমান, ২১৫. কবি শামীমা সুলতানা, ২১৬. কথাসাহিত্যিক শাহমুব জুয়েল, ২১৭. গল্পকার শিপা সুলতানা, ২১৮. কথাসাহিত্যিক আরিফুর রহমান, ২১৯. কবি ইমরান পরশ, ২২০. সাংবাদিক জুয়েল রাজ, ২২১. ছড়াকার বোরহান মাসুদ, ২২২. কবি রনি বর্মন, ২২৩. সাহিত্যিক মেহেদী হাসান শোয়েব, ২২৪. কবি শেখর বালা, ২২৫. কবি মাহমুদ নোমান, ২২৬. শিশু সাহিত্যিক আপন অপু, ২২৭. কবি দিপংকর মারডুক, ২২৮. সমাজকর্মী রিহান সরদার, ২২৯.  কবি রাকীব হাসান, ২৩০. অ্যাক্টিভিস্ট আফজাল হোসেন, ২৩১. প্রকাশক রেদওয়ানুর জুয়েল, ২৩২. কবি শীলা মোস্তফা, ২৩৩. গল্পকার এস এম নিয়াজ মাওলা, ২৩৪. লেখক রিটন রান, ২৩৫. গল্পকার, প্রাবন্ধিক এবং অনুবাদক নাহার তৃণা, ২৩৬. রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট এস এম তৌফিকুল ইসলাম, ২৩৭. কবি ও কথাসাহিত্যিক নাহিদ ধ্রুব, ২৩৮. বীর মুক্তিযোদ্ধা ও লেখক ফরিদুর রহমান, ২৩৯. সাংবাদিক ও লেখক উম্মুল ওয়ারা সুইটি, ২৪০. কবি ও গবেষক মাসুদুজ্জামান, ২৪১. কবি হাসনাইন সাজ্জাদী, ২৪২. প্রকাশক সোহানুর রহিম শাওন, ২৪৩. প্রকাশক জহিরুল আবেদীন জুয়েল

জনসংযোগ বিভাগের আরো খবর

Link copied!