প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, “আমরা ’৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে দেখি বিমানবন্দরে বোর্ডিং ব্রিজ ছিল না, পার্কিং ছিল না। ২৯ বছর যারা ক্ষমতায় ছিল, তারা দেশের মানুষকে কিছু দিয়ে যেতে পারেনি, আমরা এ দেশের মানুষকে সব দিয়েছি। এখনো কাজ করে যাচ্ছি।”
শনিবার (৭ অক্টোবর) সকালে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালের একাংশের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমাদের পাশের দেশ (ভারত) চাঁদে যায়। আমরা কেন পিছিয়ে থাকব। আমরাও চাঁদে যাব। আমরা সরকারে এসেই বিমানবন্দরের উন্নয়নের উদ্যোগ নিয়েছিলাম। চট্টগ্রাম ও সিলেট, এই দুই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরও আমরা নির্মাণ করি। সঙ্গে শাহজালাল বিমানবন্দরের উন্নয়নে প্রকল্প গ্রহণ করি।”
শেখ হাসিনা বলেন, “ব্যবসা-বাণিজ্য অর্থনীতি উন্নতির জন্য ‘যোগাযোগ’ একান্ত অপরিহার্য। আধুনিক যুগের নৌপথ, সড়কপথ ও রেলপথের সঙ্গে সঙ্গে আকাশপথ সেটিও অত্যন্ত গুরুত্ব বহন করে। বিশেষ করে, এদের সঙ্গে আমাদের যে যোগাযোগ, সেই যোগাযোগের মূল বাহন হচ্ছে বিমান। অর্থাৎ আকাশযাত্রাটা হচ্ছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা সেটিকে গুরুত্ব দিই।”
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, “আমাদের বিমানবন্দরে আরও পর্যাপ্ত আধুনিক, সুযোগ-সুবিধা যাতে সৃষ্টি হয়, তার জন্য আমরা বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছি। কারণ আমাদের দেশ থেকে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে প্রবাসীরা বসবাস করে। তারা বিভিন্ন দেশে কাজ করে। আমাদের রেমিট্যান্স পাঠায়। তারাও যাতায়াত করে।”