• ঢাকা
  • বুধবার, ০৬ আগস্ট, ২০২৫, ২২ শ্রাবণ ১৪৩২, ১১ সফর ১৪৪৬

৭ জেলায় তীব্র হতে পারে ভাঙন


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: আগস্ট ৬, ২০২৫, ১২:১৬ পিএম
৭ জেলায় তীব্র হতে পারে ভাঙন
ছবি : সংগৃহীত

দেশের পদ্মা, যমুনা অববাহিকার সাত জেলায় এ বছর নদীভাঙন তীব্র আকার ধারণ করতে পারে। প্রায় সাড়ে ৮০০ হেক্টর কৃষিজমি, বসতভিটা বিলীন হয়ে যেতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে সেন্টার ফর এনভায়র্নমেন্টাল অ্যান্ড জিওগ্রাফি ইনফরমেশন সার্ভিস (সিইআইজিএস)।

নদীতীর ভাঙন দেশের অন্যতম প্রাকৃতিক দুর্যোগ। ন্যাশনাল অ্যাডাপ্টেশন প্ল্যান অব বাংলাদেশের তথ্য মতে, পাঁচ দশকে পদ্মা-যমুনার ভাঙনে বিলীন হয়েছে প্রায় দেড় লাখ হেক্টর জমি। এতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে যমুনা অববাহিকায়। দেশে গড়ে প্রতি বছর ৩০০ হেক্টরেরও বেশি জমি বিলীন হচ্ছে নদীগর্ভে। আর বাস্তচ্যুত হচ্ছে ২৫ হাজার প্রান্তিক মানুষ।

এ বছরও নদীভাঙনের পূর্বাভাস দিয়েছে সিইআইজিএস। সিইজিআইএসের নির্বাহী পরিচালক প্রকৌশলী মালিক ফিদা খান বলেন, যমুনা ও পদ্মা নদীর উভয় তীরে সাতটি স্থানে নদীভাঙন হতে পারে। যমুনা অববাহিকায় জামালপুর, গাইবান্ধা, সিরাজগঞ্জ আর পদ্মা অববাহিকায় পাবনা, কুষ্টিয়া, ফরিদপুর ও মাদারীপুর জেলায় তীব্র হতে পারে ভাঙন। এ মৌসুমে ৬ জেলায় প্রায় ৭৮০ হেক্টর কৃষি জমি ৭৫ হেক্টর বসতবাড়ি, ১৮টি স্কুল, মাদরাসা, মসজিদ নদীভাঙনে বিলীন হওয়ার শঙ্কা রয়েছে।
 
পানি উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলছেন, প্রতিবছর নদী ভাঙনের শিকার মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। এর চাপ পড়ছে নগরে। তাই উদ্বাস্তুদের পুনর্বাসন প্রক্রিয়া নতুনভাবে পরিকল্পনা করতে হবে।

Link copied!