জেলহত্যা দিবসকে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনসহ তিন দফা দাবিতে পদযাত্রা নিয়ে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় যাচ্ছেন স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের ছেলে ও সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তানজিম আহমদ সোহেল তাজ।
রোববার (৩ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে শাহবাগের হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল এলাকা থেকে পদযাত্রা শুরু করেন। এসময় ব্যানার, প্ল্যাকার্ড নিয়ে তার সঙ্গে ছিলেন সমর্থক ও অনুসারীরা। পদযাত্রা শুরুর আগে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন সোহেল তাজ।
তিন দফা দাবি সম্বলিত একটি স্মারকলিপি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে দেবেন সোহেল তাজ। গত ১ নভেম্বর নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টের মাধ্যমে এই কর্মসূচি ঘোষণা করেছিলেন তাজউদ্দিন পুত্র।
সোহেল তাজের তিন দফা দাবিগুলো হলো
১. যেহেতু ১০ এপ্রিল, ১৯৭১ স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের মাধ্যমে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের প্রথম সরকার গঠিত হয়, সেহেতু বাংলাদেশ স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র (প্রজাতন্ত্র) হিসেবে জন্ম লাভ করে। তাই এ দিনটিকে ‘প্রজাতন্ত্র দিবস’ ঘোষণা করতে হবে।
২. ৩ নভেম্বর জেলহত্যা দিবসকে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে ঘোষণা করে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালন করতে হবে।
৩. জাতীয় চার নেতাসহ মহান মুক্তিযুদ্ধের সব বেসামরিক ও সামরিক সংগঠক, পরিচালক, অমর শহীদ ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নাম, অবদান ও জীবনীসহ মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ও পূর্ণাঙ্গ ইতিহাস যথাযথ মর্যাদা ও গুরুত্বের সঙ্গে সর্বস্তরের পাঠ্যপুস্তকে ও সিলেবাসে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
 
                
              
 
																 
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                    





























