• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ১৬ মে, ২০২৪, ১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১, ৭ জ্বিলকদ ১৪৪৫

গাজার হাসপাতালে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: জানুয়ারি ২০, ২০২৪, ০৯:৪৪ এএম
গাজার হাসপাতালে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা
গাজা উপত্যকায় স্থল অভিযানে অংশ নেওয়া কয়েকজন ইসরায়েলি সেনা। ছবি : রয়টার্স

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজার খান ইউনিস এলাকার একটি হাসপাতালে ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। এ হামলায় কয়েকজন বাস্তুচ্যুত মানুষ আহত হয়েছেন।

শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) আল আমাল হাসপাতালে এ হামলা চালানো হয়েছে বলে জানিয়েছে ফিলিস্তিনের রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি।

দাতব্য সংস্থা রেড ক্রিসেন্ট বলেছে, খান ইউনিসের আল আমাল হাসপাতালে আশ্রয় নেওয়া বেসামরিক মানুষদের লক্ষ্য করে ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। পাশাপাশি উদ্ধারকারী সংস্থার ঘাঁটিতেও হামলা হয়েছে।

ইসরায়েলি সেনাবাহিনী বলেছে, তারা হামলার বিষয়টি যাচাই করছে।

চলমান যুদ্ধের মধ্যে গাজা উপত্যকার দক্ষিণাঞ্চলে হাতে গোনা কয়েকটি স্বাস্থ্যকেন্দ্র এখন পর্যন্ত চালু আছে। তবে খান ইউনিস শহরের দিকে ইসরায়েলি বাহিনী অগ্রসর হতে থাকায় সেগুলোও ঝুঁকিতে পড়েছে। খান ইউনিসের দখল নিতে ইসরায়েলি বাহিনী গত সপ্তাহ থেকে নতুন করে শহরটির দিকে অগ্রসর হতে শুরু করে।

খান ইউনিস শহরের নিকটবর্তী নাসের হাসপাতালের দিকেও এগিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েলি ট্যাংক। গাজায় এখন পর্যন্ত সচল থাকা সবচেয়ে বড় হাসপাতাল এটি। নাসের হাসপাতালে অবস্থানকারী লোকজন জানিয়েছেন, তারা পশ্চিম দিক থেকে গোলার শব্দ শুনতে পাচ্ছেন। দক্ষিণ ভাগেও ব্যাপক বন্দুকযুদ্ধ হচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।

ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন ও গাজার শাসকগোষ্ঠী হামাস গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলা চালায়। জবাবে সেদিন থেকেই গাজা উপত্যকায় হামলা শুরু করে ইসরায়েল। গাজার স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের হিসাব অনুসারে, উপত্যকাটিতে ইসরায়েলি হামলায় ২৪ হাজার ৭০০–এর বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। গাজার খান ইউনিস এলাকার একটি হাসপাতালে ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। গতকাল শুক্রবার আল আমাল হাসপাতালে এ হামলা চালানো হয়েছে বলে জানিয়েছে ফিলিস্তিনের রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি। এ হামলায় কয়েকজন বাস্তুচ্যুত মানুষ আহত হয়েছেন।

দাতব্য সংস্থা রেড ক্রিসেন্ট বলেছে, খান ইউনিসের আল আমাল হাসপাতালে আশ্রয় নেওয়া বেসামরিক মানুষদের লক্ষ্য করে ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। পাশাপাশি উদ্ধারকারী সংস্থার ঘাঁটিতেও হামলা হয়েছে।

ইসরায়েলি সেনাবাহিনী বলেছে, তারা হামলার বিষয়টি যাচাই করছে।

চলমান যুদ্ধের মধ্যে গাজা উপত্যকার দক্ষিণাঞ্চলে হাতে গোনা কয়েকটি স্বাস্থ্যকেন্দ্র এখন পর্যন্ত চালু আছে। তবে খান ইউনিস শহরের দিকে ইসরায়েলি বাহিনী অগ্রসর হতে থাকায় সেগুলোও ঝুঁকিতে পড়েছে। খান ইউনিসের দখল নিতে ইসরায়েলি বাহিনী গত সপ্তাহ থেকে নতুন করে শহরটির দিকে অগ্রসর হতে শুরু করে।

খান ইউনিস শহরের নিকটবর্তী নাসের হাসপাতালের দিকেও এগিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েলি ট্যাংক। গাজায় এখন পর্যন্ত সচল থাকা সবচেয়ে বড় হাসপাতাল এটি। নাসের হাসপাতালে অবস্থানকারী লোকজন জানিয়েছেন, তারা পশ্চিম দিক থেকে গোলার শব্দ শুনতে পাচ্ছেন। দক্ষিণ ভাগেও ব্যাপক বন্দুকযুদ্ধ হচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।

ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন ও গাজার শাসকগোষ্ঠী হামাস গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলা চালায়। জবাবে সেদিন থেকেই গাজা উপত্যকায় হামলা শুরু করে ইসরায়েল। গাজার স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের হিসাব অনুসারে, উপত্যকাটিতে ইসরায়েলি হামলায় ২৪ হাজার ৭০০–এর বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।

Link copied!