বর্তমান সময়ে শিশুদের মোবাইল কিংবা ট্যাব ব্যবহার করা যেন খুব স্বাভাবিক ব্যাপার। তবে এর বিরূপ প্রভাব নিয়েও প্রায় সময়ই দুশ্চিন্তায় থাকেন অভিভাবকরা।
করোনাকালে অনলাইন ক্লাস আর ঘরবন্দি থাকায় শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেটে সময় কাটানোর পরিমাণও বেড়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে নানান ঝুঁকি।
সম্প্রতি সরকারি সেবা প্রতিষ্ঠান ডিজিটাল লিটারেসি সেন্টারের (ডিএলসি) এক জরিপে দেখা গেছে, অনলাইনে সন্তানেরা কতটুকু নিরাপদ - তা নিয়ে চিন্তিত ৭০ ভাগ অভিভাবক। অনলাইনে সন্তানকে কীভাবে নিরাপদ রাখা যায়, তার উপায় জানতে চান তারা।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও ইন্টারনেটকে দৈনন্দিন জীবনে কাজে লাগানোর উপায় নিয়ে আগ্রহ আছে সবার। তবে শিশুরা যেন ইন্টারনেট ব্যবহার করতে গিয়ে কোন বিপদের শিকার না হয় সেই সেই চিন্তায়ও উদ্বিগ্ন তারা।
প্রায় ১ হাজার জনের ওপর পরিচালিত হয়েছে এই জরিপ। এতে দেখা যায়, অনলাইন সংবাদের সত্য-মিথ্যা যাচাইয়ের উপায় জানতে চান ৬২ শতাংশ মানুষ। অনলাইনে আয়ের উপায় জানতে চান ৫৭ ভাগ মানুষ। এছাড়াও ৪০ শতাংশ মানুষ ডিজিটাল নিরাপত্তার আইনগত দিক নিয়েও জানতে আগ্রহী।