• ঢাকা
  • শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫, ১৮ শ্রাবণ ১৪৩২, ৭ সফর, ১৪৪৭

বাংলাদেশের বন্যার্তদের জন্য এগিয়ে এলো ফিলিস্তিন


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: আগস্ট ২৯, ২০২৪, ০৭:০২ পিএম
বাংলাদেশের বন্যার্তদের জন্য এগিয়ে এলো ফিলিস্তিন
ফিলিস্তিনের পক্ষ থেকে পাঠানো ত্রাণ সহায়তা। ছবি : সংগৃহীত

আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে ফিলিস্তিনের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের বন্যার্তদের জন্য ত্রাণ সহায়তা দিয়েছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত দেশটির রাষ্ট্রদূত ইউসুফ এস ওয়াই রামাদান। যা বন্যাকবলিত মানুষের মাঝে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে।

বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের অফিসিয়াল পেজে দেওয়া এক পোস্ট থেকে এ তথ্য জানা যায়।

পোস্টে লেখা হয়, বন্যার্তদের উপহারের প্যাকেজে ফিলিস্তিনি পতাকা। দুর্গতদের জন্য এই উপহারসামগ্রী পাঠিয়েছেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত ইউসুফ এস ওয়াই রামাদান। বাংলাদেশের তরফ থেকে ফিলিস্তিনের জন্য ভালোবাসা।

ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের মানুষের প্রতি তাদের সহমর্মিতা প্রকাশ করেছেন এবং বলেছেন, “বাংলাদেশ ও ফিলিস্তিনের মধ্যে ঐতিহাসিক বন্ধন রয়েছে। আমরা বাংলাদেশের দুর্যোগকালীন সময়ে তাদের পাশে থাকতে চাই।”

এদিকে ফিলিস্তিনে গণহত্যা বা মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা দীর্ঘদিন ধরে চলমান। ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের মধ্যে সংঘাতের সূত্রপাত ২০শ শতকের গোড়ার দিকে হলেও বিশেষ করে ১৯৪৮ সালে ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর থেকেই সংঘাতের মাত্রা বেড়েছে।

এই সংঘাতের মধ্যে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী এবং ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে সংঘর্ষ, দখলদারিত্ব, জনসংখ্যা স্থানান্তর, এবং বেসামরিক নাগরিকদের বিরুদ্ধে সহিংসতা অব্যাহত রয়েছে। ১৯৬৭ সালের ৬ দিনের যুদ্ধের পর থেকে ইসরায়েল অধিকৃত পশ্চিম তীর, গাজা এবং পূর্ব জেরুজালেমে ইসরায়েলি বসতি স্থাপন ও সামরিক উপস্থিতি বাড়তে থাকে, যা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে।

পাশাপাশি গাজায় নিয়মিত সামরিক অভিযানের ফলে ফিলিস্তিনি বেসামরিক জনগণ অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, যা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের অনেকের মতে মানবাধিকার লঙ্ঘন ও গণহত্যার শামিল।

[96706

সর্বশেষ ২০২৩ সালে গাজায় আবারও সহিংসতা বৃদ্ধি পায়। পরিস্থিতি এখনও অস্থিতিশীল। এই সংঘাতের ফলে লাখ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে, যা দীর্ঘমেয়াদি মানবিক সংকটের সৃষ্টি করেছে।

জাতীয় বিভাগের আরো খবর

Link copied!