গোপালগঞ্জের সমাবেশ শেষে ফিরে যাওয়ার পথে হামলার মুখে পড়ার পর জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতাকর্মীদের। এই মুহূর্তে সেখানেই আটকে রয়েছেন তারা। তবে বাইরে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা তাদের ঘিরে রেখেছেন। পাশাপাশি তাদের আক্রমণে মাইকিং করে লোক জড়ো করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ইউনাইটেড পিপলস বাংলাদেশের (আপ) প্রধান সমন্বয়কারী রাফে সালমান রিফাত।
বুধবার (১৬ জুলাই) বিকেল ৪টার পর ফেসবুকের এক পোস্টে তিনি আরও বলেন, হাসনাতের সাথে কথা হলো। অবরুদ্ধ পরিস্থিতির অবস্থা ভালো না। মাইকিং করে লোক জড়ো করা হচ্ছে। এসপি অফিস ঘিরে রেখেছে এখনও। আশেপাশের জেলা থেকে পুলিশ, র্যাব, বিজিবি, আর্মি, কোস্টগার্ড গোপালগঞ্জের দিকে মুভ করছে ওদেরকে উদ্ধার করে আনার জন্য।
জানা গেছে, আটকে পড়া নেতাদের মধ্যে এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, সদস্য সচিব আখতার হোসেন, সারজিস আলম, হাসনাত আব্দুল্লাহসহ শীর্ষ প্রায় সব নেতা রয়েছেন।
এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দীন পাটওয়ারী সেখানে সাংবাদিকদের বলেন, আমরা যখন রওনা দিয়েছি, তখন গ্রাম থেকে যত আওয়ামী লীগ-যুবলীগ, সারা বাংলাদেশ থেকে আওয়ামী লীগের লোকজন এসে আমাদের ওপর হামলা করেছে। আমরা এখন একটি জায়গায় অবরুদ্ধ অবস্থায় রয়েছি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, পরিস্থিতি শান্ত। কিন্তু পুলিশ প্রশাসন, আর্মি পুরোপুরি নিষ্ক্রিয় অবস্থায় রয়েছে।
 
                
              
 
																 
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                    




























