• ঢাকা
  • সোমবার, ০২ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৯ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

বিজয়ের মাসে প্রচারে হাজারো কণ্ঠে দেশের গান


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: নভেম্বর ১৬, ২০২৪, ০২:৪৫ পিএম
বিজয়ের মাসে প্রচারে হাজারো কণ্ঠে দেশের গান
তিন হাজারের বেশি শিল্পী, শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবক, সংগঠক একসঙ্গে গাইলেন জাতীয় সংগীতসহ দেশের গান।

তিন হাজারের বেশি শিল্পী, শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবক, সংগঠক একসঙ্গে গাইলেন জাতীয় সংগীতসহ দেশের গান। যে আয়োজনের দৃশ্যধারণ করা হয়েছে একাত্তরের স্মৃতিবিজড়িত রায়েরবাজার বধ্যভূমির সামনে।

ধারন করা এসব গান বিজয়ের মাসে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে প্রচার করবে সাংস্কৃতিক শিক্ষায়তন ছায়ানট। ছায়ানটের সাধারণ সম্পাদক লাইসা আহমেদ লিসা বলেন, “আমরা জাতীয় সংগীতসহ তিনটি দেশের গান রেকর্ড করেছি রায়েরবাজার বধ্যভূমির সামনে। আসছে পহেলা ডিসেম্বর থেকে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে প্রচার করব।”

লাইসা আহমেদ লিসা জানান, তিন হাজারের বেশি লোকের জমায়েত হয়েছিল রায়েরবাজারে। সবাই মিলে একসঙ্গে দেশের গান গেয়েছেন। এতে ছায়ানট সঙ্গীতবিদ্যায়তন ছাড়াও আরও অনেক সংগঠন ও শিক্ষার্থীরা অংশ নেন।

অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে আরও ছিলেন শিকড়, নালন্দা উচ্চ বিদ্যালয়, জাতীয় রবীন্দ্রসঙ্গীত সম্মিলন পরিষদ্, কণ্ঠশীলন ও ব্রতচারী’র শিল্পী, শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবক, সংগঠক ও শুভানুধ্যয়ীরা।

শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) সকালে সম্মিলিত কণ্ঠে দেশের গান গাওয়ার পর তার একটি খণ্ডিত ভিডিও রাতেই ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। অনেকেই সেই ভিডিওটি শেয়ার করছেন।

শুক্রবার রাত পৌনে ৯টার দিকে ছায়ানটের ফেইসবুক পেজে একটি ঘোষণা দেওয়া হয়। তাতে বলা হয়, “আসন্ন বিজয়ের মাস উপলক্ষে শুক্রবার ছায়ানট তিনটি দেশের গান ও জাতীয় সংগীতের অডিওকে ভিডিওতে রূপান্তরের জন্য দৃশ্যধারণ করেছে।”

ঘোষণায় আরও বলা হয়, আয়োজনে উপস্থিত উৎসাহী অনেকেই মোবাইল ফোনে ভিডিও করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তা প্রকাশ করছেন। তাতে এক রকম বিভ্রান্তি ঘটার অবকাশ দেখা দিয়েছে।

তবে ছায়ানট দাবি করে বলছে, “প্রকৃতপক্ষে, এটি কোনো অনুষ্ঠান নয়। কেবলই দৃশ্যধারণের আয়োজন। অংশ নিয়েছেন ছায়ানট সংশ্লিষ্ট শিল্পী, শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবক, সংগঠক ওশুভানুধ্যয়ীরা।”

সাহিত্য-সংস্কৃতি বিভাগের আরো খবর

Link copied!