খাবারে ঘিয়ের ব্যবহার ও তার স্বাদ আমরা জানি। কিন্তু ঘি দিয়ে যে রূপচর্চাও করা যায় সেটি সবারই জানা নেই। রূপচর্চায় ঘি ব্যবহারে রয়েছে নানান উপকারিতা। রূপচর্চায় ঘি ব্যবহারের কিছু উপকারিতা জেনে নিই চলুন-
ময়েশ্চারাইজার
ঘিতে ভিটামিন এ এবং ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে যার কারণে এটি একটি দুর্দান্ত প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার হিসাবে কাজ করে। এটি ত্বকে দীর্ঘস্থায়ী হাইড্রেশন প্রদান করে এবং ত্বককে শুষ্ক হতে বাধা দেয়।
ঠোঁটের শুষ্কতা ও ফাটা দূর করে
অল্প একটু ঘি আঙুলে নিয়ে তারপর সেটা ঠোঁটে লাগান। কয়েকবার ব্যবহারের পরই দেখবেন ঠোঁটের শুষ্ক ও ফাটা ভাব দূর হয়ে গেছে।
টক্সিন
ঘিতে রয়েছে ভিটামিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং প্রয়োজনীয় ফ্যাটি অ্যাসিড যা হজমপ্রক্রিয়ায় সাহায্য করে। আর যখন হজম ভালো হয়, তখন আপনার শরীর থেকে সমস্ত টক্সিন বের হয়ে যায়, যার ফলে ত্বক পরিষ্কার হয়।
ডার্ক সার্কেল
ঘুমানোর আগে ঘি চোখের নিচে দিয়ে রাখুন। সকালে উঠে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত এই রুটিন মেনে চললে চোখের নিচের কালো দাগ দূর হবে।
তারুণ্য
বয়সের কারণে শরীর ও ত্বক বুড়িয়ে যেতে থাকে। তবে প্রতিদিন যদি আপনার খাদ্যতালিকায় কিছুটা ঘি রাখেন, তাহলেই তার প্রভাব পড়বে ত্বকে। কারণ ঘিতে রয়েছে ভিটামিন এ, ডি, ই এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা বলিরেখা এবং বার্ধক্যের প্রাথমিক লক্ষণ প্রতিরোধে কার্যকর।
আপনার মতামত লিখুন :