• ঢাকা
  • রবিবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৩০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৩ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

বাংলাদেশ দলকে অনুপ্রেরণা জোগাতে রাবিতে ফ্ল্যাশমব


রাবি প্রতিনিধি
প্রকাশিত: অক্টোবর ১০, ২০২৩, ০৫:৫০ পিএম
বাংলাদেশ দলকে অনুপ্রেরণা জোগাতে রাবিতে ফ্ল্যাশমব

বিশ্বকাপ ক্রিকেটে বাংলাদেশ দলকে অনুপ্রেরণা জোগাতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ফ্ল্যাশমব আয়োজন করা হয়েছে । ‘রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার’ নামের ফেসবুক গ্রুপের আহ্বানে এই ফ্ল্যাশমবের আয়োজন করা হয়। সোমবার (১০ অক্টোবর) রাতে টিম টাইগার্সকে উৎসর্গ করে আয়োজিত এই ফ্ল্যাশমবের একটি ভিডিও ফেসবুকে আপলোড করা হয়।

ভিডিওটি প্রকাশের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ সাড়া ফেলেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীরা ফ্ল্যাশমবটি সম্পর্কে ইতিবাচক মন্তব্য করেছেন।

ভিডিওতে দেখা যায়, লাল-সবুজ জার্সি পরে শিক্ষার্থীরা সংগীতশিল্পী হাবিব ওয়াহিদের ‘চলো বাংলাদেশ’ গানটিকে ব্যাকগ্রাউন্ডে রেখে ফ্ল্যাশমব করছেন।

ফ্ল্যাশমব ক্যাম্পাসের সাবাস বাংলা মাঠ, প্যারিস রোড, পরিবহন চত্বর, বিশ্ববিদ্যালয় স্টেডিয়ামসহ বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে শিক্ষার্থীরা জড়ো হয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সাফল্য কামনা করেছে।

দোকানি চা বানানোর ফাঁকে ফাঁকে মোবাইলে খেলা দেখছেন। ক্লাসে বসেই ম্যাচের আপডেট নিচ্ছেন কোনো শিক্ষার্থী, ক্যাম্পাসের বাসে বসে মনোযোগ দিয়ে খেলা দেখছেন কেউ কেউ। আবার রিকশাচালক বাংলাদেশের খেলা চলায়কালিন রিকশা না চালিয়ে গভীর মনোযোগ দিয়ে খেলা দেখছেন—এমন নানা দৃশ্য ফ্ল্যাশমবের ভিডিওটিতে উঠে এসেছে।

ফ্ল্যাশমব আয়োজনের বিষয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ও শিক্ষার্থী হোসেন শুভ মুঞ্জুরি বলেন, “এটির পরিবেশনায় ছিল ‘রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার’ ফেসবুক গ্রুপ। আমাদের পারফর্মারদের সবারই এটা প্রথম কাজ ছিল। তারা অনেক পরিশ্রমী ও ডেডিকেটেড। মাত্র দুই দিনে চার ঘণ্টা সময় নিয়ে অনুশীলন করা হয়েছে। এদের পেছনে সার্বক্ষণিক সময় ও এফোর্ট দিয়েছেন প্রেমাশা মৃধা, সঙ্গে আরও ছিলেন মৌ নাহার চৌধুরী। তারপর আমাদের সঙ্গে যুক্ত হন রাবি ডান্স ক্লাবের পক্ষে শরিফুল ইসলাম। এ তিনজন ছিলেন কোরিওগ্রাফার।”

তিনি আরও জানান, ফ্ল্যাশমবের সিনেমাটোগ্রাফির কাজ করেছেন তাহাশ নুর আদি এবং ফিল্ম মেকিং বিষয় ও এডিটগুলোতে কাজ করেছেন মো. মামুন রাজ। দশজনের ভলেন্টিয়ার টিম কাজের দিন মাঠে সাপোর্ট দিয়েছেন। এছাড়া রাজশাহী বিশ্ববিদ্যাল্যের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা এই ফ্ল্যাশমবের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। সার্বক্ষণিক যাবতীয় সাপোর্ট দিয়েছেন কেএসকে হৃদয় মো. তুহিনুজ্জামান, রুবেল হোসেন এবং তারিফ হাসান মেহেদি।

শিক্ষা বিভাগের আরো খবর

Link copied!