পাকিস্তানের বিপক্ষে ৭ উইকেটে হেরে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় টাইগারদের
৯:০৫ পিএম
৩২.৩ ওভারে ২০৫/৩
মিরাজের তৃতীয় শিকার ফখর
৮:৪৩ পিএম
২৭.৩ ওভারে ১৬৯/৩
আব্দুল্লাহ শফিক, বাবর আজমের পর এবার ফখর জামান প্যাভিলিয়ানের পথ ধরলেন। পাকিস্তানের এই তিন ব্যাটারই মেহেদী হাসান মিরাজের শিকার। ফখর স্লগ সুইপ করতে গিয়ে ওয়াইড লং অনে ক্যাচ দিয়েছেন তাওহিদ হৃদয়ের হাতে। এতেই ৭৪ বলে ৮১ রানে শেষ হয়েছে তার ইনিংস।
আবারও মিরাজের আঘাত
৮:৩২ পিএম
২৫.৪ ওভারে ১৬০/২
শফিকের পর বাবর আজমকে ফেরালেন মিরাজ। ২৬তম ওভারের ৪ বলে মিরাজকে উড়িয়ে মারতে গিয়ে লগঅনে মাহমুদউল্লাহর হাতে ধরা পরেন পাকিস্তান অধিনায়ক।
মিরাজের ব্রেকথ্রুতে ফিরলেন শফিক
৮:১২ পিএম
২১.১ ওভারে ১২৮/১
২২তম ওভারে বাংলাদেশকে প্রথম ব্রেকথ্রু এনে দিলেন মিরাজ। সুইপ করতে গিয়ে মিস করে এলবিডব্লু হয়েছেন আব্দুল্লাহ শফিক। রিভিউ নিয়েও বাঁচতে পারেননি পাকিস্তান এই ওপেনার। শফিকের বিদায়ে ১২৮ রানের উদ্বোধনী জুটি ভেঙেছে পাকিস্তানের।
পাকিস্তানের ওপেনিং জুটি শত রান ছাড়াল
৮:০২ পিএম
১৯ ওভারে ১০৫/০
ওপেনিং জুটিতে উড়ছে পাকিস্তান। বাংলাদেশের বোলাররা আছে ব্রেক থ্রুর খোঁজে। ম্যান ইন গ্রিনদের দুই ওপেনারই হাফ সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন। সিঙ্গেল নিয়ে এ বিশ্বকাপে তৃতীয় ফিফটি পূর্ণ করেছেন আব্দুল্লাহ শফিক, যার আছে একটি সেঞ্চুরিও। পরের বলে তাসকিনকে ডাউন দ্য গ্রাউন্ডে এসে ছক্কা মেরে ৫০ পেরিয়েছেন ফখরও। ওই শটে ১০০ পেরিয়েছে পাকিস্তানও।
বাংলাদেশকে ব্রেক থ্রু এনে দেবে কে
৭:৫২ পিএম
১৭ ওভার ৯৭/০
বাংলাদেশের দেওয়া সহজ লক্ষ্যে তাড়া করতে নেমে পাকিস্তানি দুই ওপেনার ফখর জামান ও আবদুল্লাহ শফিক সতর্ক শুরু করেন। এরপর সময় যত গড়াতে থাকে তারা হাত খুলতে থাকেন। পাকিস্তানি দুই ওপেনার অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠেছে। বাংলাদেশের পরিক্ষিত ৫ বোলার সহ পার্ট টাইম বোলার শান্তকে ব্যবহার করা হয়ে গিয়েছে। কিন্তু কেউই কাঙ্ক্ষিত উইকেটের দেখা পাননি। টাইগার কোনো বোলার ব্রেক থ্রু এনে দিতে পারেননি।
পাওয়ার প্লেতে পাকিস্তানের সংগ্রহ ৫২ রান
৭:২০ পিএম
১০ ওভার ৫২/০
পাকিস্তান মামুলি লক্ষ্যে পেয়ে প্রথম সতর্ক শুরু করে। এরপর দুই ওপেনার বাংলাদেশের বোলারদের উপর চড়াও হতে থাকে। দুই দলের পাওয়ার প্লেতে ভিন্ন দুই চিত্র টাইগাররা যেখানে ৩৭ তুলে ৩ তিন উইকেট হারিয়ে ছিল। সেখানে পাকিস্তান কোনো উইকেট না হারিয়ে ৫২ রান তুলেছে।
সতর্ক শুরু পাকিস্তানের
৭:০০ পিএম
৬ ওভার ২৮/০
প্রথম ওভারেই রানআউট হতে পারতেন আব্দুল্লাহ শফিক, কিন্তু নন স্ট্রাইক প্রান্তে নাজমুলের থ্রো সরাসরি ভাঙতে পারেনি স্টাম্প। এরপর সেই ভুল সুধরে দুজনেই সতর্ক থেকে ব্যাট চালাচ্ছেন।
৬:০২ পিএম
৪৫.১ ওভার ২০৪/১০
শেষ ব্যাটসম্যান মুস্তাফিজকে ফেরালেন ওয়াসিম
লেগ সাইডের বাইরের ইয়র্কার আটকাতে গিয়েছিলেন মোস্তাফিজ। বল ব্যাটে লেগে আঘাত করে প্যাডে, সেখান থেকে গিয়ে ভেঙেছে স্টাম্প। নিজের শেষ ৭ বলে ৩ বোল্ড করলেন ওয়াসিম, বাংলাদেশ গুটিয়ে গেল ২০৪ রানেই।
৫:৫৭
দর্শক মুহুর্ত
৫:৫১ পিএম
৪৩.৩ ওভার ২০১/৯
মোহাম্মদ ওয়াসিমের জোড়া আঘাত
রিভার্স সুইংয়ের আভাস, মিরাজ খেলতে চেয়েছিলেন আড়াআড়ি। ব্যর্থ হয়েছেন। দলীয় ২০০ রান হওয়ার পরপরই বাংলাদেশ হারাল অষ্টম উইকেট। ১ বল পর বোল্ড তাসকিনও। বাংলাদেশের টেলএন্ড দ্রুত শেষ করে ফেলছেন মোহাম্মদ ওয়াসিম। মিরাজ করেন ২৫ রান আর তাসকিন করেন ৬ রান।
৫:৩৪ পিএম
৩৯.৩ ওভার ১৮৫/৭
সাকিব ফিরলেন ফিফটির আগে
ধারাভাষ্যকার বলে উঠলেন বিগ উইকেট গন। সাকিবের উইকেটটা যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা হারিস আর ববারের উচ্ছ্বাসে বুঝা গেল। ৪৩ রানে সাকিব ফিরলেন হারিস রউফের বলে। হারিসের শর্ট বলে তুলে মারতে গিয়ে মিডউইকেটেই ক্যাচ তুলেছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। ৪০ ওভার শেষ হওয়ার আগেই সপ্তম উইকেট পড়ল বাংলাদেশের। মিরাজের সঙ্গে সাকিবের জুটিতে ৪৮ বলে উঠেছে ৪৫ রান।
৫: ২৭ পিএম
৩৭ ওভার ১৭২/৬
আক্রমণাত্মক সাকিব
নবম ওভারের জন্য এসেছিলেন ইফতিখার আহমেদ। প্রথম ৩ বলে ৩টি চার মেরেছেন সাকিব। এতক্ষণ বেশ খোলসবন্দিই হয়ে ছিলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক, এবার আক্রমণ করলেন।
৫:০৫
৩১.৩ ওভার ১৪০/৬
আবারও ব্যর্থহৃদয়
দুই ম্যাচ পর দলে ফিরেছেন তাওহিীদ হৃদয়। তবে নিজের ক্যামব্যাকটা সুখকর হলো না তার। উসামা মিরকে নিজের খেলা দ্বিতীয় বলে স্লগ সুইপে ছক্কা। পরের বলে মিরের অফ স্টাম্পের বাইরের বলে স্ল্যাপের মতো করে খেলার চেষ্টা করেছিলেন হৃদয়, কিন্তু স্লিপে গেছে ক্যাচ। ৩ বলে ৭ রান করে বিদায় হৃদয়ের। কেন একাদশের বাইরে ছিলেন, সেটিও যেন বোঝা গেল তার আউটের ধরনে।
৪:৫৩ পিএম
৩০.৪ ওভার ১৩০/৫
ফিফটির কিছুক্ষণ পরই ফিরলেন মাহমুদউল্লাহ
আফ্রিদির ফুললেংথ থেকে ভেতরের দিকে ঢুকবে ভেবেছিলেন মাহমুদউল্লাহ, কিন্তু রাউন্ড দ্য উইকেট থেকে করা আফ্রিদির বলটি লাইন ধরে রেখেছে, একটু উল্টো দিকেই ঘুরেছে বলা যায়। সেটি মিস করে বোল্ড হয়েছেন এবারের বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সেরা ব্যাটসম্যান মাহমুদউল্লাহ। মাহমুদউল্লাহ ৭০ বলে ৫৬ রান করে ফিরলেন।
৪:৩২ পিএম
২৭ ওভার ১১৭/৪
মাহমুদউল্লাহর ফিফটি
হারিসকে পয়েন্টের দিকে খেলে সিঙ্গেল। মাহমুদউল্লাহর ফিফটি। এ বিশ্বকাপে ব্যাটিংয়ে বলতে গেলে একমাত্র উজ্জ্বল তিনিই, যিনি ধারাবাহিক। এবার ফিফটি করতে তাঁড় লাগল ৫৮ বল।
০৪:১০ পিএম
২১ ওভার ১০২/৩
ফিফটির আক্ষেপ নিয়ে ফিরলেন লিটন
দারুণ ব্যাট করছিলেন লিটন দাস। এগিয়ে যাচ্ছিলেন হাফসেঞ্চুরির দিকে। তবে, সেটা আর হলো না। ফিফটি থেকে পাঁচ রান দূরে থাকতে তাকে বিদায় নিতে হয় তাকে। ইফতেখারের বলে আউট হওয়ার আগে করেন ৪৫ রান। ভাঙে তাদের ৭৯ রানের জুটি।
৩:৫৬ পিএম
১৭ ওভার ৭৫/৩
রিয়াদ-লিটনের জুটিতে লড়ছে বাংলাদেশ
২৩ রানের ভিতর তিন উইকেট হারিয়ে বসে বাংলাদেশ। সেই ব্যাটিং বিপর্যয় কাটিয়ে উঠেছে টাইগাররা। মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও লিটন দাস গড়ে তুলেছেন ৫০ রানের জুটি। এই জুটি ৭৪ বলে তুলেছে ৫৮ রান। রিয়াদ ৩৩ ও লিটন ৩৮ রানে অপরাজিত আছেন।
৩:৪৭ পিএম
বাংলাদেশ দলে কিছু একটা ঠিক নেই : ভন
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের পারফরমেন্সনাজুক। কোচিং স্টাফ থেকে শুরু করে টিম ম্যানেজমেন্ট-খেলোয়াড় সবাইকেই দায়ী করছেন ভক্ত-সমর্থকরা। এর মধ্যে আজ ক্রিকবাজে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচ–পূর্ব আলোচনায় ইংল্যান্ডের সাবেক ক্রিকেটার মাইকেল ভন বলেন, “বাংলাদেশ দলে কিছু একটা ঠিক নেই। খেলোয়াড়েরা একে অন্যের জন্য খেলছে না, এটা উদ্বেগের বলেও মনে করছেন তিনি।”
৩:২৪ পিএম
১০ ওভার ৩৭/৩
আবারও ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ। প্রথম ১০ ওভারে তারা হারিয়ে বসেছে টপ-অর্ডার তিন ব্যাটসম্যানকে। শূন্য রানে তামিম, ৪ রানে শান্ত আর ৫ রান করে ফেরেন মুশফিক। পাকিস্তানের হয়ে দুইটি উইকেট নিয়েছেন শাহিন আফ্রিদি আর অন্যউইকেট পেয়েছেন হারিস রউফ। ব্যাটিং পাওয়ার-প্লেতে বাংলাদেশ চার মেরেছেন ৬টি।
৩:০৩ পিএম
৬ ওভারে ২৩/৩
মুশফিককে ফেরালেন হারিস রউফ
আবারও ব্যাটিং অর্ডারে পরিবর্তন। চার নম্বরে আসলেন মুশফিকুর রহিম।ক্যারিয়ারে সবচেয়ে বেশি এ পজিশনেই খেলেছেন তিনি। মজার ব্যাপার হচ্ছে, এ পজিশনে সর্বশেষ ব্যাটিং করে ৭০ রানের ইনিংস খেলেছিলেন। কিন্তু আজ ব্যর্থ এই উইকেট কিপার ব্যাটার। হারিস রউফের বলে উইকেটের পিছনে রিজওয়ানকে ক্যাচ দেন তিনি। ফেরেন ৫ রান করে।
৫ ওভার, ১০ রান, ২ উইকেট
টসে জিতে ব্যাটিং নিয়ে যে স্কোর দেখতে চায় না কোনো দলই!।
২: ৫৫ পিএম
শাহিন আফ্রিদির ১০০ উইকেট
পেসারদের ভিতর দ্রুততম ১০০ উইকেট নিলেন শাহিন শাহ আফ্রিদি। তানজিদ হাসানের উইকেটটি ছিল শাহিনের ক্যারিয়ারের ১০০তম। আফ্রিদির শততম উইকেট নিতে ম্যাচ খেলতে হয়েছে ৫১টি। তিনি ছাড়িয়ে গেলেন অস্ট্রেলিয়ার মিচেল স্টার্ককে। স্টার্ক ১০০ উইকেট পেয়েছিল ৫২ ম্যাচে। ওয়াসিম আকরাম, ওয়াহাব রিয়াজ ও জুনাইদ খানের পর পাকিস্তানের চতুর্থ বাঁহাতি পেসার হিসেবে এ মাইলফলক ছুঁলেন তিনি।
২:৪৫ পিএম
২.৪ ওভার ৬/২
আফ্রিদির দ্বিতীয় শিকার শান্ত
পরের ওভারেই এসে নাজমুল শান্তকে তুলে নিলেন পাকিস্তানের পেসার শাহিন। ৪ দিয়ে রানের খাতা খোলা শান্ত ব্যর্থ আবারও ব্যাট হাতে। আফ্রিদির বলে ঘুরিয়ে খেলতে গেলেন শান্ত। শর্ট মিডউইকেটে উসামা মির ডানদিকে ঝুঁকে নিয়েছেন ভালো ক্যাচ। বিদায় বাঁহাতি এই ব্যাটারের।
২:৩৬ পিএম
০.৫ ওভার ০/১
তানজিদকে ফেরালেন আফ্রিদি
শাহিন শাহ আফ্রিদির ভেতরের দিকে ঢোকা বল। তেমন কোনো ফুটওয়ার্ক ছিল না তানজিদের, হয়েছেন এলবিডব্লু। রিভিউ করলেও কাজে আসেনি সেটি, উইকেটে ছিল আম্পায়ার্স কল। তানজিদ ফিরেছেন কোনো রান না করেই, বাংলাদেশ প্রথম উইকেট হারিয়েছে কোনো রান না তুলতেই।
টস:
এবারের বিশ্বকাপে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের অবস্থা নাজেহাল। দুই দেশের ড্রেসিংরুম থেকে মাঠের পারফরম্যান্স নিয়ে প্রশ্নবৃদ্ধ। ওয়ানডে বিশ্বকাপের ১৩তম আসরে নিজেদের সপ্তম ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষে মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ। কলকাতার ইডেন গার্ডেনে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন টাইগার অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। মঙ্গলবার (৩১ অক্টোবর) ম্যাচটি শুরু হবে বাংলাদেশ সময় দুপুর আড়াইটায়।
বাংলাদেশের এক পরিবর্তন মাঠে নামছে। টাইগার একাদশে শেখ মেহেদী হাসানের জায়াগায় সুযোগ পেয়েছেন তাওহীদ হৃদয়। অন্যদিকে বাবর আজম তিন পরিবর্তন নিয়ে সেমিফাইনালের লড়াইয়ে টিকে থাকতে মাঠে নামছেন। পাকিস্তান সহ-অধিনায়ক শাদাব খান, ইমাম উল হক ও মোহাম্মদ নাওয়াজ বাংলাদেশের বিপক্ষে মাঠের বাইরে থাকবেন। তাদের পরিবর্তে একাদশে সুযোগ পেয়েছেন ফখর জামান, উসামা মির ও আগা সালমান।
বাংলাদেশ একাদশ
লিটন দাস, তানজিদ হাসান তামিম, নাজমুল হোসেন শান্ত, সাকিব আল হাসান (অধিনায়ক), মুশফিকুর রহিম (উইকেটকিপার), তাওহীদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাসকিন আহমেদ, মুস্তাফিজুর রহমান ও শরীফুল ইসলাম।
পাকিস্তান একাদশ
ফখর জামান, আব্দুল্লাহ শফিক, বাবর আজম (অধিনায়ক), মোহাম্মদ রিজওয়ান (উইকেটকিপার), সৌদ শাকিল, ইফতিখার আহমেদ, আগা সালমান, উসামা মির, শাহিন শাহ আফ্রিদি, মোহাম্মদ ওয়াসিম ও হারিস রউফ।