অলিম্পিক পদক জিতলেই কেউ একজন হতে পারেন নতুনদের প্রেরণা। কিন্তু পদক না জিতেও একজন প্রেরণা হতে পারেন, তার উজ্জ্বল প্রমাণ আবি মার্টিন।
ব্রিটেনের নারী জিমন্যাস্ট মার্টিন এখন সারা দেশের উঠতি ক্রীড়াবিদদের কাছে অনুপ্রেরণা। তিনি হয়তো প্যারিস অলিম্পিকে কোন পদক পাননি। কিন্তু কিশোরী জিমন্যাস্ট হিসেবে তিনি যতদূর গিয়েছেন, তা বিরাট ব্যাপার।
তার সতীর্থরা এবং কোচ বলেছেন, মার্টিনের কারণেই এখন দেশে জিমন্যাস্টদের সংখ্যা বাড়বে।
মার্টিন প্যারিস আসরে অলরাউন্ড টিম ইভেন্টের ফাইনালে চতুর্থ স্থান অর্জন করে। সেখানে মার্টিন ১৩.৪৬৬ স্কোর করেন ফ্লোর বিভাগে।
১৬ বছর বয়সী পেইনটনের সাউথ ডেভন স্কুল অফ জিমন্যাস্টিকসে তার অনুশীলন শুরু করেছিলেন মাত্র ৬ বছর বয়সে। সেখানকার অন্য সদস্যরা বলেন যে, তিনি তাদের জন্য অনুপ্রেরণা হয়েছেন।
তার কোচ র্যাচেল উইগনাল বলেছেন, অলিম্পিক গেমসে মার্টিনের পারফরম্যান্স ক্লাবের অন্যদের শিখিয়েছে যে, তারা কঠোর পরিশ্রম করলে তারা তাদের লক্ষ্য অর্জন করতে সক্ষম।
ব্রাজিল থেকে ০.২৩৪ ব্যবধানে পিছিয়ে থেকে পদক বঞ্চিত হয় ব্রিটেন।





































