• ঢাকা
  • রবিবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৩ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

নিপুণের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা, শুনানির তারিখ নির্ধারণ


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: মার্চ ৮, ২০২২, ০৮:৩২ পিএম
নিপুণের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা, শুনানির তারিখ নির্ধারণ

চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক পদে স্থিতাবস্থার আদেশের পরেও সাধারণ সম্পাদকের চেয়ারে বসায় নিপুণ আক্তারের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা করেছেন জায়েদ খান।

মঙ্গলবার (৮ মার্চ) চেম্বার বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের আদালতে জায়েদ খানের আবেদনের শুনানি হয়। আদালত শুনানি শেষে আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে ১৩ মার্চ (রোববার) শুনানির জন্য পাঠিয়ে দেন।

সুপ্রিম কোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এ আবেদন করা হয় বলে জায়েদ খানের আইনজীবী অ্যাডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথী গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেন।

আদালতে জায়েদ খানের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট আহসানুল করিম ও অ্যাডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথি।

এর আগে, চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক পদে জায়েদ খানের প্রার্থিতা বৈধ বলে হাইকোর্টের রায় স্থগিত করেন চেম্বার আদালত। একইসঙ্গে সাধারণ সম্পাদক পদের ওপর স্থিতাবস্থা জারি করা হয়। 

গত ৩ মার্চ সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক পদে জায়েদ খানের প্রার্থিতা বৈধ বলে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আবেদন করেন নিপুণ আক্তার।

বুধবার (২ মার্চ) নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক পদে জায়েদ খানের প্রার্থিতা বৈধ বলে রায় দেন হাইকোর্ট। এ বিষয়ে জারি করা রুল যথাযথ ঘোষণা করে বিচারপতি মামনুন রহমান ও বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।

সোমবার (৭ ফেব্রুয়ারি) জায়েদ খানের প্রার্থিতা বাতিল করে নির্বাচনী আপিল বোর্ডের দেওয়া সিদ্ধান্ত স্থগিত করেন হাইকোর্ট। এছাড়া এ বিষয়ে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের চিঠির কার্যকারিতাও স্থগিত করা হয়। একইসঙ্গে প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত কেন অবৈধ হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন আদালত। চিত্রনায়ক জায়েদ খানের রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এ রায় দেন।

২৮ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হয়েছিল সমিতির নির্বাচন। এর প্রাথমিক ফলে সাধারণ সম্পাদক পদে জয়ী হন চিত্রনায়ক জায়েদ খান। পরে একই পদে আরেক প্রার্থী চিত্রনায়িকা নিপুণ নির্বাচনে বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ তুলে আবেদন করেন। ওই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে জায়েদ খানের প্রার্থিতা বাতিল করে নিপুণকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী ঘোষণা করে নির্বাচনী আপিল বোর্ড। বোর্ডের এই সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে যান জায়েদ খান।

Link copied!