• ঢাকা
  • বুধবার, ০৮ মে, ২০২৪, ২৪ বৈশাখ ১৪৩১, ২৮ শাওয়াল ১৪৪৫

‘নির্বাচনী সহিংসতা ও নাশকতা রোধে সদা তৎপর থাকতে হবে’


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: জানুয়ারি ৩, ২০২৪, ০৩:৫৯ পিএম
‘নির্বাচনী সহিংসতা ও নাশকতা রোধে সদা তৎপর থাকতে হবে’
নির্বাচনী বেজ ক্যাম্প পরিদর্শনে বিজিবির মহাপরিচালক এ কে এম নাজমুল হাসান। ছবি : সংগৃহীত

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে যেকোনো সহিংসতা ও নাশকতা রোধে সদা তৎপর থাকতে হবে বলে জানিয়েছেন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক মেজর জেনারেল এ কে এম নাজমুল হাসান।

বুধবার (৩ জানুয়ারি) নির্বাচনী এলাকা শরীয়তপুর ও মাদারীপুর জেলায় বিজিবির নির্বাচনী বেজ ক্যাম্প পরিদর্শন শেষে তিনি এসব কথা বলেন।

নাজমুল হাসান বলেন, “ভোটাররা যেন স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোটকেন্দ্রে আসতে পারে, তার সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করতে এবং নির্বাচনকালীন দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বিজিবিকে সর্বোচ্চ পেশাদারত্বের সঙ্গে কাজ করতে হবে।”

এ সময় বিজিবি সদর দপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এবং বিজিবির ঢাকা সেক্টরের সেক্টর কমান্ডারসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।

এদিকে এক বিজ্ঞপ্তিতে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) জানিয়েছে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে শান্তিশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে সারা দেশে ৩ জানুয়ারি থেকে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত নির্বাচন কমিশন ও স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা দেবে সশস্ত্র বাহিনী।

বাহিনীর সদস্যরা প্রতিটি জেলা, উপজেলা ও মেট্রোপলিটন এলাকার নোডাল পয়েন্ট ও অন্যান্য সুবিধাজনক স্থানে অবস্থান করবেন। সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসারের সমন্বয়ের মাধ্যমে বাহিনীগুলো এলাকাভিত্তিক মোতায়েন সম্পন্ন করছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সমতলে সীমান্তবর্তী ৪৫টি উপজেলায় বিজিবি এককভাবে দায়িত্ব পালন করবে। এছাড়া সীমান্তবর্তী ৪৭টি উপজেলায় বিজিবি এবং উপকূলীয় চারটি উপজেলায় কোস্টগার্ডের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে যৌথভাবে দায়িত্ব পালন করবে সেনাবাহিনী। উপকূলীয় দুটি জেলাসহ (ভোলা ও বরগুনা) ১৯টি উপজেলায় নৌবাহিনী দায়িত্ব পালন করবে।

বাংলাদেশ বিমানবাহিনী হেলিকপ্টারে দুর্গম পার্বত্য অঞ্চলের ভোটকেন্দ্রগুলোয় প্রয়োজনীয় সহায়তা দেবে। এছাড়া জরুরি প্রয়োজনে নির্বাচনী সহায়তা দিতে বিমানবাহিনীর প্রয়োজনীয়সংখ্যক হেলিকপ্টার প্রস্তুত রাখা হয়েছে।

সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে যৌথ সমন্বয় সেল স্থাপন করা হয়েছে, যা ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।

Link copied!