একজন ঢাকাই চলচ্চিত্রের আলোচিত অভিনেতা, অন্যজন দেশের আলোচিত কন্টেন ক্রিয়েটর। দুজনেই ভিন্ন ভিন্ন কারণে খবরের শিরোনামে থাকতে অভ্যস্ত।
বলছি, চিত্রনায়ক জায়েদ খান― যে কিনা নারী বিষয়ে মন্তব্য বা কখনো হাতে থাকা ঘড়িকে রোলেক্স ব্র্যান্ডের দাবি এবং পরনের পোশাক নিয়ে কথা বলে চর্চায় থাকেন। অন্যজন আশরাফুল হোসেন ওরফে হিরো আলম― যে কিনা বেসুরা কণ্ঠে গান গেয়ে বা রাজনীতিতে জড়িয়ে বেশ আলোচনায় এসেছেন। তবে, সম্প্রতি জায়েদ খানের সমালোচনা করে হিরো আলম বলেন, “আগে জায়েদ খান এরকম করতো না, ইদানিং তার পাগলামিটা বেড়ে গেছে।”
শুক্রবার (০১ ডিসেম্বর) রাজধানীর ডিবি কার্যালয়ে গিয়েছিলেন হিরো আলম। সেখানে গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, “আমি দুবাই গেছিলাম আরাভ খানের শো রুম উদ্বোধন করতে। সেখানে সে আমাকে বলতেছিল জায়েদ খান তো তোমাকে নকল করে। সে তোমার ডিগবাজি নকল করে। আমি বললাম সেটা তার ব্যক্তিগত ব্যাপার। আমি তো আগে অনেক সিনেমায় ডিগবাজি দিতাম, সে সেটা নকল করতেই পারে।”
জায়েদ খানের সমালোচনা করে হিরো আলম আরও বলেন, “ইদানিং তার পাগলামিটা বেড়ে গেছে। কাজের অভিজ্ঞতায় সে আমার সিনিয়র। আমার চেয়ে তার কাজের অভিজ্ঞতা বেশি, আমার একটু কম হতে পারে।”
এদিকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনে বাংলাদেশ কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন জোটের একক প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন হিরো আলম। এর আগে বাংলাদেশ জনদলের (বিজেডি) প্রার্থী হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার কথা জানিয়েছিলেন তিনি। অন্যদিকে মনোনয়নপত্র কেনা অধিকাংশ তারকাকে বসন্তের কোকিল বলে মন্তব্য করেছিলেন জায়েদ খান।
আপনার মতামত লিখুন :