সেই কবে ফর্ম হারিয়েছেন আর ফেরার নামগন্ধ নেই। সৌম্য সরকার যেন কতকাল নিজেকে হারিয়ে খুঁজছেন। অবশেষে তার ব্যাটে রানের দেখা মিললো। তবে তার ব্যাটে রান ফেরার দিনে ঢাকা ডনিটেরসের বাকি ব্যাটাররা ঢাহা ফেইল। এমনকি সৌম্য ছাড়া তাসকিন আহমেদের ব্যক্তিগত ইনিংসকে শুধু গড়িয়েছে দুই অঙ্কের ঘরে।
ঢাকার ব্যাটারদের রীতিমতো নাচিয়ে ছেড়েছেন খুলনার স্পিনার নাহিদুল ইসলাম। চার ওভারে মাত্র ছয় রান দিয়ে চার উইকেট নিয়েছেন তিনি। শেষ পর্যন্ত সৌম্য সরকারের পঞ্চাশোর্ধ ইনিংসের উপর ভর করে ১০৮ রানে অলআউট হয়েছে ঢাকা ডমিনেটরস।
মঙ্গলবার (২৪ জানুয়ারি) প্রথমে ব্যাট করতে নেমে মাত্র আট রানেই তিন উইকেট হারিয়ে বসে ঢাকা। খুলনার স্পিনার নাহিদুলের ঘূর্নিতে একে ফিরে যান মিজানুর রহমান, ওসমান গানি ও মোহাম্মদ মিঠুন।
এরপর অ্যালেক্স ব্লেককে নিয়ে প্রাথমিক চাপ সামাল দিয়েছেন সৌম্য সরকার। তবে জুটিতে সিংহভাগ অবদান সৌম্যের। লম্বা সময় ধরে নিজের ছায়া হয়ে থাকা সৌম্য অবশেষে দলের সবচেয়ে বড় বিপদের দিনে রানের দেখা পেলেন।
দলীয় ৩৮ রানে ব্লেক ফেরার পর উইকেটে আসেন নাসির হোসেন। পুরো টুর্নামেন্টে দুর্দান্ত ব্যাটিং করা নাসির অবশ্য এদিন রান পাননি। দলীয় ৭৮ রানে ফিরেছেন মাত্র পাঁচ রান করে।
এরপর যত দ্রুত উইকেটে এসেছেন তার চেয়ে দ্রুত ড্রেসিংরুমে ফিরেছেন ঢাকার ব্যাটাররা। তবে অন্যপ্রান্তে আগলে রেখে ৪৫ বলে ৫৭ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলেছেন সৌম্য। এ সময়ে ছয় চার ও দুই ছক্কা হাঁকিয়েছেন এই বাঁহাতি ব্যাটার।
শেষ পর্যন্ত সৌম্যের ইনিংসের উপর ভর করে দুই বল বাকি থাকতে ১০৮ রানে গুটিয়ে গিয়েছে ঢাকা ডমিনেটরস।
                
              
																                  
                                                    
                                                    
                                                    
                                                    
                                                    
                                                    
                                                    
                                                    
                                                    
                                                    


































