মেট্রোরেলের টিকিট কাটার ইলেকট্রিক মেশিনে যেকোনো নোট ব্যবহার করা যাবে না বলে জানান প্রকল্প পরিচালনাকারী কর্তৃপক্ষ ঢাকা ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমএএন সিদ্দিক। তিনি জানান, টিকিট কাটার সময় ৫০০ টাকা এবং ১০০০ টাকার নোট মেশিনে দেওয়া যাবে না। এছাড়া পয়সা বা টাকার পুরোনো কোনো নোট দেওয়া যাবে না।
বৃহস্পতিবার (২৯ ডিসেম্বর) সকালে গণমাধ্যমে দেওয়া বক্তব্যে এমএএন সিদ্দিক বলেন, “আমরা মেশিনে কমান্ড দিয়ে রেখেছি। ৫০০ ও ১০০০ টাকা ছাড়া অন্য যেসব নোট রয়েছে সেগুলো দিয়ে টিকিট কাটতে হবে। তিনি বলেন, “এছাড়া পয়সা বা টাকার পুরোনো নোট ছাড়া যেকোনো নোট দিয়ে মেশিন ব্যবহার করে একটি টিকিট কেনা সম্ভব হবে।”
উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন, “কেউ যদি পাঁচটি টিকিট কাটার জন্য মেশিনে টাকা দেন, তাহলে তিনি ৫০০ টাকা দিতে পারবেন। সেই ব্যবস্থাপনার জন্য টিকিট কাটার তিনটি মেশিনের একটিকে সেভাবে কমান্ড দিয়ে রাখা হবে। সেখান থেকে একাধিক টিকিট কাটতে হলে, অর্থাৎ ন্যূনতম পাঁচটি টিকিট কাটতে হলে ৫০০ টাকা দিয়ে কাটা সম্ভব হবে।”
এমএএন সিদ্দিক আরও বলেন, “অনেকেই পুরোনো টাকা এবং ৫০০ বা ১ হাজার টাকার নোট দিয়ে টিকিট কেনার কারণে মেশিনের সমস্যা দেখা দেয়। আজ প্রথম দিন মেশিনের সমস্যা সম্পর্কে আমরা অবহিত হয়েছি। আমরা কাল (শুক্রবার) থেকে আবার এ বিষয়গুলো পর্যালোচনা করবো। তবে যারা ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোট মেশিনে দিয়েছিলেন, কিন্তু টিকিট পাননি, তাদের টাকা ফেরত দেওয়া হয়েছে।”