মহামারির মাঝেও বিশ্বজুড়ে কমতি ছিল না নতুন বছর বরণের প্রস্তুতিতে। প্রতিবারের মতো এবারও বিশ্বের বেশিরভাগ দেশেই বর্ষবরণের শুরু হয় চোখ ধাঁধানো আতশবাজি আর জমকালো উৎসবের মধ্য দিয়ে।
তবে করোনার নতুন ধরন ওমিক্রনের প্রকোপ বাড়তে থাকায় অনেক দেশেই বর্ষবরণের আয়োজনে জনসমাগম নিষিদ্ধ ছিল। অনেকেই ঘরে বসে টেলিভিশনের পর্দায় উপভোগ করেছেন এই উৎসব। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক বিশ্বজুড়ে ২০২২ সাল বরণের কিছু দৃশ্য।
যুক্তরাজ্য
যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে বড় আতশবাজি আর লেজার শো আয়োজন করা হয় রাজধানী লন্ডনের সেন্ট পল কাথেড্রল আর মিলেনিয়াম ব্রিজের চারপাশে।
যুক্তরাষ্ট্র
প্রতি বছরের মতো যুক্তরাষ্ট্রের ব্যস্ততম শহর নিউ ইয়র্কের টাইমস স্কয়ার চত্বরে আতশবাজি, মিউজিক আর লেজার শো-তে নতুন বছর বরণ করেন সবাই।
থাইল্যান্ড
রাজধানী ব্যাংককের চাও ফ্রায়া নদীর তীরের এই জমকালো আতশবাজি নজর কেড়েছে অনেকেরই।
ফিলিপাইন
১ জানুয়ারি ঠিক রাত ১২টায় ফিলিপাইনের কুজন চত্বরের আকাশ আলোকিত হয় আতশবাজিতে।
জার্মানি
করোনার প্রকোপ বাড়ায় জার্মানির বার্লিনের কোন আয়োজনেই লোক সমাগম চোখে পড়েনি।
ফ্রান্স
প্যারিসের চ্যাম্পস এলিসে চত্বরে নতুন বছরকে বরণ করতে মানুষের ঢল নামে।
চীন
চীনের চংকিংয়ে নববর্ষের উৎসবে যোগ দেন শত শত মানুষ।
রাশিয়ার মস্কোতে বর্ষবরণের আয়োজনে নিষিদ্ধ ছিল জনসমাগম। তাই ক্রেমলিনের রাজপথ ছিল জনমানবশূন্য।
সংযুক্ত আরব আমিরাত
দুবাইয়ের এক্সিবিশন সেন্টারে মিউজিক আর লেজার শো-তে ২০২২ সালকে বরণ করে নেন সবাই।
অস্ট্রেলিয়া
মাঝরাতে অস্ট্রেলিয়ার বৃহত্তর শহর সিডনির হার্বর ব্রিজের চারপাশের আকাশ আলোকিত হয়ে ছিল বর্ণিল আতশবাজিতে।