• ঢাকা
  • রবিবার, ০৫ মে, ২০২৪, ২৩ বৈশাখ ১৪৩১, ২৫ শাওয়াল ১৪৪৫

প্রার্থিতা ফিরে পেয়ে যা বললেন মাহিয়া মাহি


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ডিসেম্বর ১১, ২০২৩, ০৩:১৮ পিএম
প্রার্থিতা ফিরে পেয়ে যা বললেন মাহিয়া মাহি
নির্বাচন ভবনের সামনে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলছেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। ছবি : সংবাদ প্রকাশ

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনে বাতিল হওয়া মনোনয়নপত্রের বৈধতা ফিরে পেয়েছেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি।

সোমবার (১১ ডিসেম্বর) বেলা পৌনে ৩টার দিকে নির্বাচন ভবনে মাহি নিজেই সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

প্রার্থিতা ফিরে পেয়ে মাহিয়া মাহি বলেন, “রাজশাহী-১ আসনে হাড্ডাহাড্ডি একটা লড়াইয়ের মাধ্যমে নির্বাচন হবে। ইনশা আল্লাহ, আমি বিপুল ভোটের মাধ্যমে জয়ী হব।”

নির্বাচনে স্বামীর কাছ থেকে কোনো সাপোর্ট পাচ্ছেন কি না, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে মাহিয়া মাহি বলেন, “তার (স্বামী) সাপোর্ট ছাড়া এ পর্যন্ত আসা সম্ভব ছিল না। আমি একা এখানে কখনো আসতে পারতাম না। সে আমার সর্বোচ্চ টেনশনের সময়ও পাশে ছিল। এজন্য তার প্রতি অনেক কৃতজ্ঞতা।”

নৌকার পাশে থাকবেন কি না এমন প্রশ্নের জবাবে মাহি বলেন, “আমি আসলে নৌকার জন্যই কাজ করব।”

এর আগে প্রার্থিতা ফিরে পেতে দুপুর ১টা ৫৫ মিনিটে নির্বাচন ভবনে যান মাহি। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন স্বামী রকিব সরকার ও তার আইনজীবী।

নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, রাজশাহী-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র কিনেছিলেন মাহি। তবে গত ৩ ডিসেম্বর যাচাই-বাছাইয়ের সময় এক শতাংশ ভোটারের ভুয়া স্বাক্ষর পাওয়ার অভিযোগে তার মনোনয়নপত্র বাতিল করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা।

এর আগে মাহি শনিবার (৯ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ১১টার দিকে ব্যক্তিগত ফেসবুক অ্যাকাউন্টে একটি পোস্ট দেন। ওই পোস্টে তিনি লেখেন, “যেটা খবর পেলাম, সেটা যদি সত্যি হয়, তাহলে আপনার কপালে খারাপ আছে বলে দিলাম।”

তবে কাকে উদ্দেশ করে মাহি এমন হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, তা ওই পোস্টে উল্লেখ করেননি।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চেয়েছিলেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। এ জন্য মনোনয়ন ফরম তুলেছিলেন রাজশাহী-১ ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনের জন্য। তবে দলের সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ড তাকে বিবেচনায় নেয়নি। পরে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দেন তিনি।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ১৭ ডিসেম্বর। প্রতীক বরাদ্দ ১৮ ডিসেম্বর এবং ৭ জানুয়ারি হবে ভোট গ্রহণ।

Link copied!