• ঢাকা
  • মঙ্গলবার, ১৪ মে, ২০২৪, ৩১ বৈশাখ ১৪৩১, ৬ জ্বিলকদ ১৪৪৫

গুচ্ছ পরীক্ষায় ১০ দাবি জানাল জবিশিস


জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
প্রকাশিত: জানুয়ারি ২০, ২০২৪, ০৮:২৬ পিএম
গুচ্ছ পরীক্ষায় ১০ দাবি জানাল জবিশিস
সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষক সমিতির নেতারা। ছবি : সংবাদ প্রকাশ

চলতি ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ পদ্ধতির ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে ১০ দাবি জানিয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি (জবিশিস)।

শনিবার (২০ জানুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক লাউঞ্জে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি জানান শিক্ষক সমিতির নেতারা।

দাবিগুলো হলো, রাষ্ট্রপতির আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী আগামী ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে এনটিএ (NTA) গঠনের মাধ্যমে সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য একক ভর্তি পরীক্ষার আয়োজন করা। ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের ভর্তির সকল প্রক্রিয়া শেষ করে সকল পাবলিক বিশ্বদ্যিালয়ের ক্লাস একই দিনে অর্থাৎ ১ জুলাইয়ের মধ্যে শুরু করতে হবে।

পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী সকল শিক্ষার্থীর প্রাপ্ত স্কোর ও মেধাক্রম প্রকাশ করতে হবে। একইসঙ্গে ভর্তি প্রক্রিয়ার দীর্ঘ সূত্রিতা ও মাইগ্রেশনের জটিলতা নিরসনপূর্বক ছাত্র হয়রানি বন্ধ করতে হবে।

আর্থিক স্বচ্ছতার জন্য সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষদের সমন্বয়ে শক্তিশালী একটি নিরীক্ষা টিম গঠন করে ২০২০-২১, ২০২১-২২, এবং ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের আয় ও ব্যয়ের নিরীক্ষাকার্য সম্পন্ন করে অংশগ্রহণকারী সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে প্রকাশ করতে হবে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতোপূর্বে পাওনা টাকা বুঝিয়ে দিতে হবে। দেশের সকল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য আলাদা আলাদা গুচ্ছ করতে হবে। ভর্তি প্রক্রিয়ার দীর্ঘ সূত্রিতার কারণে শিক্ষার্থীদের আসন সংখ্যা পূর্ণ হচ্ছে না ফলে বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষার্থীরা সমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তাই শিক্ষার্থীদের আসন সংখ্যা অনুযায়ী ভর্তি পূর্ণ করতে হবে।

ভর্তির আবেদন ফি কমিয়ে যৌক্তিক পর্যায়ে নির্ধারণ করতে হবে। ভর্তি আবেদন ফি ছাড়া শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় আবেদন, মাইগ্রেশন, ভর্তি বাতিল বা অন্য কোনো কারণে অর্থ প্রদান করবে না, তা নিশ্চিত করতে হবে। গুচ্ছভুক্ত ২২টির মধ্যে আসন সংখ্যা অনুযায়ী অর্থ বরাদ্দ না করে বিশ্ববিদ্যালয়ভিত্তিক আবেদনের সংখ্যা অনুযায়ী অর্থ প্রদান করতে হবে এবং পরীক্ষা পরিচালনার জন্য বিভিন্ন ব্যয় নির্বাহের জন্য এবং এর স্বচ্ছতার জন্য একটি সুস্পষ্ট আর্থিক নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে।

শিক্ষা বিভাগের আরো খবর

Link copied!