গভীর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছে। ঘূর্ণিঝড় ‘অশনি’ কক্সবাজার সমুদ্র এলাকা থেকে ১ হাজার ১২০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছে। ফলে সমুদ্রবন্দরগুলোকে ২ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত দেখিয়ে যেতে বলেছেন আবহাওয়া অফিস।
রোববার (৮ মে) দুপুর থেকে সমুদ্রসৈকতের আকাশ মেঘলা রয়েছে। এরপরও সৈকতের তিনটি পয়েন্টে হাজারো স্থানীয় মানুষ ও পর্যটক দেখা গেছে। তবে পর্যটকদের সৈকতে নামার ক্ষেতে সতর্কতা অবলম্বনে ট্যুরিস্ট পুলিশ ও লাইফগার্ড কর্মীদের তৎপরতা ছিল।
এদিকে সমুদ্রসৈকত ছাড়াও মেরিন ড্রাইভ, দরিয়ানগর, হিমছড়ি, ইনানী ও পাটুয়ারটেকের পাথুরে বিচেও মানুষের বেশ উপস্থিতি লক্ষ করা গেছে।
রোববার সন্ধ্যায় কক্সবাজার আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়াবিদ আব্দুল হামিদ মিয়া বলেন, “বিকেল পর্যন্ত ঘূর্ণিঝড়টি কক্সবাজার সমুদ্র এলাকা থেকে ১ হাজার ১২০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছে। কক্সবাজারসহ সমুদ্রবন্দরগুলোয় ২ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত দেখানো হয়েছে।”
আগামী ২৪ ঘণ্টা কক্সবাজার উপকূলে থেমে থেমে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি হতে পারে বলে তিনি জানান।
দুপুর থেকে কক্সবাজারের উপকূলীয় অঞ্চলসহ বিভিন্ন এলাকায় দমকা হাওয়ার সঙ্গে হালকা বৃষ্টিপাত হয়েছিল। ঘূর্ণিঝড় আশনির প্রভাবে সমুদ্রের ঢেউয়ের উচ্চতা বৃদ্ধি পাচ্ছে ক্রমশই।
                
              
																                  
                                                    
                                                    
                                                    
                                                    
                                                    
                                                    
                                                    
                                                    
                                                    
                                                    




































