বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) আউশ ধান বীজের সংগ্ৰহ মূল্য ন্যুনতম ৬৫ টাকা নির্ধারণ ও চাষিদের বীজ বিক্রির পাওনা ৪ কোটি টাকা পরিশোধের দাবিতে স্মারকলিপি পেশ করেছে চুক্তিবদ্ধ চাষিরা।
সোমবার (৯ ডিসেম্বর) বেলা ১২টায় বিএডিসির চুক্তিবদ্ধ চাষী ফোরামের কেন্দ্রীয় কমিটির নেতৃত্বে চুয়াডাঙ্গার চাষিরা বিএডিসির চেয়ারম্যান বরাবর এ সংক্রান্ত স্মারকলিপি করেন।
এ সময় স্মারকলিপি নেন বিএডিসির (উৎপাদন) চুয়াডাঙ্গার উপ-পরিচালক মোহাম্মদ রেজাউল করিম। তিনি চাষি ফোরামের নেতৃবৃন্দকে আশ্বস্ত করে বলেন, “বিধি মোতাবেক আপনাদের দাবি সম্বলিত স্মারকলিপি আমি যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকটে পৌঁছে দেব।”
সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি মো. সালাউদ্দিন ও সাধারণ সম্পাদক মো. জিল্লুর রশীদের নেতৃত্বে স্মারকলিপি প্রদান অনুষ্ঠানে শতাধিক আউশ ধান বীজ উৎপাদনকারী চাষি উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় বক্তব্য দেন চাষি ফোরামের স্থানীয় নেতা এনামুল হক লোটাস, জাহাঙ্গীর মালেক প্রমুখ।
নেতৃবৃন্দরা জানান, তাদের উৎপাদিত আউশ ধানের বীজ দীর্ঘদিন ধরে বিএডিসিতে সরবরাহ করে আসছেন। তাদের সরবরাহ করা আউশ ধান বীজের মূল্য হিসাবে এখন পর্যন্ত বিএডিসির কাছে পাওনা আছে ৪ কোটি টাকা। সেই টাকা পরিশোধে বিএডিসি গড়িমসি করছে বলেও তারা অভিযোগ করেন।
অবিলম্বে তাদের পাওনা পরিশোধ করতে হবে। সেই সঙ্গে এখন থেকে তাদের সরবরাহ করা ধান বীজের মূল্য কেজি প্রতি ৬৫ টাকা দরে পরিশোধ করতে হবে। অন্যথায় তারা এরপর থেকে বিএডিসিকে আর কোন ধরনের ধান বীজ সরবরাহ করবে না বলে হুঁশিয়ারি দেন বলে বিএডিসির চুক্তিবদ্ধ চাষী ফোরাম নেতৃবৃন্দ জানান।
 
                
              
 
																                   
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                    





































