তৃতীয় গণনিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে সুপারিশবঞ্চিত এক প্রার্থীর মামলার কারণে আটকে গেছে বেসরকারি স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসার পৌনে ২৮ হাজারের বেশি শিক্ষক নিয়োগ।
বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) থেকে জানা যায়, তৃতীয় গণনিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে সুপারিশবঞ্চিত সমাজবিজ্ঞান থেকে পাস করা এক প্রার্থীর মামলার কারণে হাইকোর্ট এ নিয়োগ কার্যক্রমের ওপরে ছয় মাসের স্থগিতাদেশ দিয়েছেন। এতোমধ্যে মামলা-সংক্রান্ত জটিলতা কাটাতে বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। এনটিআরসিএ এর পক্ষ থেকে আশা করা হচ্ছে, আগের মামলার মতো এ মামলার জটিলতা কাটিয়ে দ্রুত নিয়োগের চূড়ান্ত সুপারিশ করা সম্ভব হবে।
এর আগেও এ নিয়োগ নিয়ে মামলা হয়েছিল। সে মামলার জটিলতা কাটিয়ে চূড়ান্ত সুপারিশ করতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমতি চেয়েছিল (এনটিআরসিএ)। কিন্তু আবারও মামলা হওয়ায় এ নিয়োগ নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
এনটিআরসিএর চেয়ারম্যান এনামুল কাদের খান এক গণমাধ্যমকে বলেন, চতুর্থ গণনিয়োগ বিজ্ঞপ্তির চূড়ান্ত সুপারিশ করতে অনুমোদন চাওয়া হয়েছিল। কিন্তু শেষ মুহূর্তে আগের নিয়োগে সুপারিশবঞ্চিত এক প্রার্থীর মামলার কারণে আবারও জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে। বিষয়টি আইনগতভাবে মোকাবিলা করে শিগগির চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তিতে প্রাথমিক সুপারিশপ্রাপ্তদের চূড়ান্ত সুপারিশ করা হবে।
গত ১৭ আগস্ট শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন চেয়ে চিঠি পাঠায় এনটিআরসিএ। ওই চিঠিতে ২৭ হাজার ৭৫৪ জন শিক্ষক নিয়োগের অনুমোদন চাওয়া হয়।
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ৬৮ হাজার ৩৯০টি শূন্য পদে শিক্ষক নিয়োগের জন্য গত বছরের ২১ ডিসেম্বর বিজ্ঞপ্তি দেয় এনটিআরসিএ।
 
                
              
 
																 
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                    





































