• ঢাকা
  • শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১১ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

সর্বোচ্চ প্রকাশনার জন্য সম্মাননা পেলেন জাবি অধ্যাপক


জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ১৪, ২০২২, ০৩:৩১ পিএম
সর্বোচ্চ প্রকাশনার জন্য সম্মাননা পেলেন জাবি অধ্যাপক

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) সমাজবিজ্ঞান অনুষদের শিক্ষকদের মধ্যে সর্বাধিক সংখ্যক প্রকাশনার জন্য ‘আবু জাফর শামসুদ্দিন ও আয়েশা আখতার খাতুন মেমোরিয়াল ট্রাস্ট’ সম্মাননা পেয়েছেন ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. শাহেদুর রশিদ। 

সোমবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান অনুষদের শিক্ষক লাউঞ্জে অধ্যাপক ড. শাহেদুর রশিদের হাতে পুরষ্কার তুলে দেন কবি ও সাহিত্যিক আবু জাফর শামসুদ্দিনের ছেলে ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক দারা শামসুদ্দিন।

এ বিষয়ে অধ্যাপক দারা শামসুদ্দিন বলেন, “আমরা ট্রাস্টের মাধ্যমে সুবিধাবঞ্চিত শিশু, লাইব্রেরি, স্বাস্থ্য ও সাংবাদিকতা নিয়ে যারা কাজ করছেন তাদের সম্মাননা ও প্রণোদনা দিয়ে থাকি। এই বিষয়গুলো সাধারণত কলা ও মানবিকী ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের সাথে সম্পর্কিত। তাই বিশেষভাবে এখানে প্রণোদনা দিচ্ছি। প্রতিবছর সমাজবিজ্ঞান এবং কলা ও মানবিক অনুষদে পালাক্রমে এই সম্মাননা দেয়া হবে। সর্বোচ্চ প্রকাশনা ও মানের ওপরে এই মূল্যায়ন করা হবে। এ সম্মাননা নিঃসন্দেহে সকল শিক্ষককে গবেষণার কাজে অনুপ্রাণিত করবে।”

সম্মাননা প্রাপ্ত অধ্যাপক ড. শাহেদুর রশীদ বলেন, “এই সম্মাননা শুধু আমার নয়, বরং সকল শিক্ষকের। ভবিষ্যতে সকল গবেষণার ক্ষেত্রে এই সম্মাননা আমার জন্য অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করবে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীরাও গবেষণায় অনুপ্রাণিত হবে। আমি বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যাপক দারা শামসুদ্দিন স্যার, আবু জাফর শামসুদ্দিন ও আয়েশা আক্তার খাতুন ট্রাস্ট, সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ভারপ্রাপ্ত ডিন ড. আকবর হোসেন ও এর সাথে সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।”

বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ও জাতীয় জার্নালে এবং বিভিন্ন মাধ্যমে অধ্যাপক ড. শাহেদুর রশীদের ১৫০টিরও বেশি গবেষণাপত্র প্রকাশিত হয়েছে।

অধ্যাপক ড. মো. শাহেদুর রশিদ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগ থেকে ১৯৮৯ সালে স্নাতক ও ১৯৯০ সালে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। এরপর তিনি যুক্তরাজ্যের ডারহাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জিআইএসয়ে এমএ ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৯৩ সালে তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগে প্রভাষক হিসেবে যোগ দেন এবং ২০০৫ সালে অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতি পান।

Link copied!