• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০, ১৯ রমজান ১৪৪৫

ডিআরইউয়ের সভাপতি মুরসালিন ও সম্পাদক সোহেল


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: নভেম্বর ৩০, ২০২২, ০৬:৪৩ পিএম
ডিআরইউয়ের সভাপতি মুরসালিন ও সম্পাদক সোহেল

ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) নির্বাচনের ফল ঘোষণা করা হয়েছে। এতে সভাপতি মুরসালিন নোমানী ও সম্পাদক মাঈনুল হাসেন সোহেল নির্বাচিত হয়েছেন।

বুধবার (৩০ নভেম্বর) সন্ধ্যার ৬টার দিকে নির্বাচনের ফল ঘোষণা করা হয়। এর আগে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে রাজধানীর সেগুনবাগিচার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে এ ভোট চলে।

এছাড়াও যারা নির্বাচিত হয়েছেন তারা হলেন

সহ-সভাপতি: দিপু সারোয়ার; যুগ্ম সম্পাদক: মঈনুল হাসান; সাংগঠনিক সম্পাদক: সাইফুল; অর্থ সম্পাদক: সাখাওয়াত হোসেন সুমন; দপ্তর সম্পাদক: কাউসার আজম; নারী সম্পাদক: মরিয়ম মনি; প্রচার সম্পাদক: কামাল উদ্দিন সুমন; তথ্য প্রযুক্তি: তোফাজ্জল হোসেন রুবেল; ক্রীড়া সম্পাদক: মাহবুবুল আলম; সাংস্কৃতিক সম্পাদক: মিজান চৌধুরী ও কল্যাণ সম্পাদক: তানভীর আহমেদ।

এর আগে ডিআরইউ নির্বাচনে খসড়া প্রার্থী তালিকা প্রকাশিত হয়। এবারের নির্বাচনে ২০ পদে প্রার্থী হন ৪৩ জন। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে প্রার্থীরা শেষ মুহূর্তের প্রচার-প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করেন। নানা প্রতিশ্রুতি নিয়ে ভোটারদের দোরগোড়ায় যান তারা।

নির্বাচনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক মনজুরুল আহসান বুলবুল। আরও কয়েকজন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক তাকে সহযোগিতা করেন।

প্রার্থী যারা হয়েছিলেন

এবারের নির্বাচনে সভাপতি পদে থাকেন তিনজন প্রার্থী। তারা হলেন বর্তমান সভাপতি নজরুল ইসলাম মিঠু, সাবেক সভাপতি মুরসালীন নোমানী ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক কবির আহমেদ খান। সাধারণ সম্পাদকের পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন ছয়জন। তারা হলেন সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আফজাল বারী, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক আরাফাত, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক জামিউল আহসান সিপু, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ মুহাম্মদ জামাল হোসাইন (শেখ জামিল), মাইনুল হাসান সোহেল ও সাবেক এক নম্বর সদস্য মহিউদ্দিন।

সহ-সভাপতি পদের বিপরীতে প্রার্থী হন দুইজন—দীপু সারোয়ার ও সাবেক সহ-সভাপতি গ্যালমান শফি। যুগ্ম সম্পাদকের পদের জন্য প্রার্থী হন পাঁচজন। তারা হলেন ফারুক খান, কামাল মোশারেফ, মঈনুল আহসান, নয়ন মুরাদ ও পবন আহমেদ। সাংগঠনিক সম্পাদক পদে দুই প্রার্থী হন আবদুল হাই তুহিন ও সাইফুল ইসলাম। দপ্তর সম্পাদক পদে থাকেন কাওসার আজম ও রফিক রাফি।

নারীবিষয়ক সম্পাদক পদের জন্য প্রার্থী হন মরিয়ম মনি (সেঁজুতি) ও রোজিনা রোজী। অর্থ সম্পাদক পদের বিপরীতে প্রার্থী ছিলেন মো. জাকির হোসাইন ও সাখাওয়াত হোসেন সুমন। প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক পদের বিপরীতে প্রার্থী হন কামাল উদ্দিন সুমন ও মেজবাহ উল্লাহ শিমুল। তথ্যপ্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণ সম্পাদকের পদের জন্য প্রার্থী ছিলেন মো. রাশিম (রাশিম মোল্লা) ও তোফাজ্জল হোসেন রুবেল। ক্রীড়া সম্পাদক পদের বিপরীতে প্রার্থী হন মাহবুবুর রহমান ও রকিবুল ইসলাম মানিক। সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে প্রার্থী ছিলেন মো. শাহাবুদ্দিন মাহতাব ও মিজান চৌধুরী।

আপ্যায়ন সম্পাদক পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন মোহাম্মদ নঈমুদ্দীন। এছাড়া কল্যাণ সম্পাদক পদের জন্য প্রার্থী ছিলেন জাহাঙ্গীর কিরণ ও তানভীর আহমেদ। কার্যনির্বাহী সদস্যের সাতটি পদের জন্য ইসমাঈল হোসাইন রাসেল (রাসেল আহমেদ), মনিরুল ইসলাম মিল্লাত (মনির মিল্লাত), মোজাম্মেল হক তুহিন, কিরণ সেখ, মহসিন বেপারী, মো. ফারুক আলম, মো. ইব্রাহিম আলী (আলী ইব্রাহিম), মো. শরীফুল ইসলাম এবং এস এম মোস্তাফিজুর রহমান (সুমন) প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।

Link copied!